/indian-express-bangla/media/media_files/2024/11/12/WyPMHZbLr5b99AxZ9S1X.jpg)
মনোজ মিত্রের স্মৃতিচারণায় চন্দন সেন
Manoj Mitra : বাঞ্ছারামের বাগান শূন্য! সাধের বাগানকে একলা রেখে মঙ্গলবার সকালে চিরনিদ্রায় চলে গেলেন প্রবাদপ্রতীম শিল্পী মনোজ মিত্র। বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই মনোজ মিত্রের সঙ্গে কাজের সুযোগ পেয়েছেন। অনেকে আবার তাঁকে শুধু কাছ থেকেই চিনতেন। সেভাবে কাজের সুযোগ কখনও হয়নি। সেই রকমই একজন মানুষ টলিউডের সিনিয়ার অভিনেতা চন্দন সেন। মা অভিনেত্রী হওয়ার সুবাদে মনোজ মিত্রের সান্নিধ্যে আসার সুযোগ পেয়েছিলেন। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস অনলাইনের সঙ্গে সেই অভিজ্ঞতাই ভাগ করে নিলেন চন্দন সেন।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/a9a2aa5e-18f.jpg)
স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে বলেন, 'আমার মা যেহেতু অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সেই জন্য মনোজবাবুর সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত স্তরে স্মপর্ক ছিল। অনেক বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করতাম। দেখা হত, কথা হত। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকদিন ক্লাস করেছিলাম। উনি সেখানে ক্লাস নিয়েছিলেন। এটা একটা মনে রাখার মতো স্মৃতি। অভিনয়ের সুযোগ কখনও সেভাবে হয়নি। একটা সিনেমায় দুজনেই ছিলাম। কিন্তু, শ্যুটিং সিডিউলটা এমন ছিল যে দেখাই হয়নি। একসঙ্গে কোনও ফ্রেম ছিল না'।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/8ded9756-851.jpg)
আরও পড়ুন: 'অত্যন্ত খাঁটি বাঙালি', মনোজের প্রয়াণে স্মৃতিচারণায় দীপঙ্কর দে
আরও বলেন, 'উনি কোনওদিন আমাদের কোনও নাটক দেখতে আসেননি। আমি ওনার অনেকে নাটক নির্দেশনা করার জন্য অনুমতি চাইতে গিয়েছি। তখন অনেক কথাবার্তা হয়েছে। মায়ের কথা জানতে চাইছেন। আমরা ওনার থেকে অনেকটাই ছোট। তাই খুব একটা কথা বলতেন না। প্রয়োজনের বেশী কথা বলতেন না কখনই। উনি যে রসিক মানুষ ছিলেন তা তো নাটকগুলো দেখলেই বোঝা যায়। আমার মায়ের সঙ্গে খুব ভালো সম্পর্ক ছিল। মা একটা সময় মাখননট্ট বীনা মাসির বদলে মা-কে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, মা আমাকে ছেড়ে যাননি। তখন মনোজ বাবু মা-কে বলেছিলেন, সন্ধ্যা, এই রকম সুযোগ খুব সহজে আসবে না। বড় সুযোগ হারালে'।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/cf1ff8c0-f83.jpg)
আরও পড়ুন: উপরে জমজমাট থিয়েটার গ্রুপ তৈরি হচ্ছে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যেতে চাই: মানসী সিনহা