করোনার জের এবার পড়তে চলেছে কেরালার সরকারী কর্মচারীদের বেতনে। কোভিড-১৯ ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতেই কর্মচারীদের বেতন হ্রাসের সিদ্ধান্ত নিল পিনারাই বিজয়ন সরকার। যদিও প্রাথমিক ভাবে পাঁচটি ধাপে একমাসের বেতন হ্রাস হবে কেরালা সরকারের এই নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল কেরালা হাইকোর্ট। এরপর ক্যাবিনেটে অর্ডিন্যান্স জারি হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুসারে দেশে করোনার বলি মোট ১০০৮ জন। লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যাও। বুধবার রাত পর্যন্ত দেশে কোভিড-১৯ পজেটিভ ৩১,৭৮৭ জন। তবে এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে গিয়েছেন ৭,৭৯৬ জন। গত ২৪ ঘন্টায় ১৮৯৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন নতুন করে। এদিকে করোনা থাবা ঊর্ধ্বমুখী মহারাষ্ট্রে। এখনও পর্যন্ত ৪০০টি মৃত্যু দেখেছে বাণিজ্যনগরী।
বাংলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ৫৫০। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনামুক্ত হয়েছেন ১২৪ জন। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের মেডিক্যাল বুলেটিন সূত্রে এমন তথ্যই জানা গিয়েছে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
Live Blog
Coronavirus Lockdown Situation In India-West Bengal Kolkata Updates. করোনা লকডাউন পরিস্থিতির সব খবর জানতে চোখ রাখুন এখানে...
করোনায় লকডাউনে পরিযায়ী শ্রমিক ও আটকে পড়া ছাত্রদের জন্য অবশেষে বড় সিদ্ধান্ত নিল মোদী সরকার। লকডাউনের মধ্যেই এবার পরিযায়ী শ্রমিক ও আটকে পড়া পড়ুয়াদের আন্ত:রাজ্য যাতায়াতে ছাড়পত্র দেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, করোনায় লকডাউনের জেরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে পরিযায়ী শ্রমিকরা। বেশ কয়েকটি এলাকায় পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রবল দুর্দশার ছবি উঠে এসেছে। অনেক ক্ষেত্রেই এই শ্রমিকদের বিক্ষোভের ছবিও সামনে এসেছে।
বিস্তারিত পড়ুন, লকডাউনে পরিযায়ী শ্রমিক-পড়ুয়াদের বাসে চড়ে ঘরে ফেরার অনুমতি কেন্দ্রের
সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে যে ২৪ মার্চ লকডাউনের সময় থেকে করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিগুণত্বের হারের সময়বৃদ্ধি ঘটেছে। লকডাউনের আগের সপ্তাহে ভারতে সংক্রমণ দ্বিগুণ হচ্ছিল ৩.৪ দিনে। ২৭ এপ্রিলে যে সপ্তাহ শেষ হল, সে সময়ে এই হিসেব ১০.৭৭ দিন বলে পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে।কেন এ বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ? সবিস্তারে পড়ুন- সংক্রমণ দ্বিগুণত্বে এখন পশ্চিমবঙ্গ শীর্ষে, দেখাচ্ছে পরিসংখ্যান
দ্বিতীয় দফার লকডাউনের পর আরও দু'সপ্তাহ অর্থাৎ ১৭ মে পর্যন্ত কার্ফু জারি রাখার সিদ্ধান্ত নিল পাঞ্জাব সরকার। তবে এরই মাঝে সকাল ৭ টা থেকে ১১টা পর্যন্ত চার ঘন্টায় নিষেধাজ্ঞা কিছুটা শিথিল থাকবে। বৃহস্পতিবার থেকে সংক্রমিত নয় এমন এলাকাগুলিতে দোকান খোলারও অনুমতি দিয়েছে পাঞ্জাব সরকার। এদিকে চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে মে মাসেও পশ্চিমবঙ্গে লকডাউন জারি রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও গ্রিন জোনগুলিতে আন্তঃজেলায় সীমিত সংখ্যক যাত্রী নিয়ে বাস ও ট্যাক্সি পরিবহনের অনুমতি দিয়েছেন।
১০১টি বাসে করে প্রায় ২৫০০ হাজার পড়ুয়াদের ফেরালেন মুখ্যমন্ত্রী। জানা গিয়েছে কলকাতা, শিলিগুড়ি আর আসানসোল এই তিন জায়গায় বাস থামবে। সেখান থেকে তাঁদের বাসে করে জেলায় জেলায় পৌঁছে দেওয়া হবে। তবে তার আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে পড়ুয়াদের।
করোনার জের এবার পড়তে চলেছে কেরালার সরকারী কর্মচারীদের বেতনে। কোভিড-১৯ ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতেই কর্মচারীদের বেতন হ্রাসের সিদ্ধান্ত নিল পিনারাই বিজয়ন সরকার। যদিও প্রাথমিক ভাবে পাঁচটি ধাপে একমাসের বেতন হ্রাস হবে কেরালা সরকারের এই নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল কেরালা হাইকোর্ট। এরপর ক্যাবিনেটে অর্ডিন্যান্স জারি হয়।
আগামী ৩ মে, দ্বিতীয় দফার লকডাউন শেষে কি খুলে দেওয়া হবে গৃহবন্দি জীবন? বুধবার সেই প্রশ্নেরই উত্তর দিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। লকডাউন সম্পূর্ণভাবে না উঠলেও পরিস্থিতি বিবেচনা দেশের বেশ কয়েকটি জায়গায় শিথিল করা হবে এই নিয়ম। এমনকী লকডাউনে আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরাও নিশ্চিত করল কেন্দ্র। সূত্রের খবর, যদিও এই নিয়ম লাগু হবে না দেশের হটস্পটে। পড়ুন- ৪ মে থেকে বিবেচনা করে লকডাউন শিথিল দেশে
লকডাউনের মধ্য়ে বাংলায় বেশ কিছু পরিষেবায় ছাড় দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। বাংলায় গ্রিন জোনভুক্ত এলাকায় বাস চালু হচ্ছে। আগামী সোমবার থেকে বেশ কিছু দোকান খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে নবান্নে বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে জানালেন মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। পাশাপাশি কলকাতার গ্রিন ও অরেঞ্জ জোনে ট্য়াক্সি পরিষেবা চালুর কথা ঘোষণা করা হয়েছে। লকডাউনে বাংলায় গ্রিন জোনে কী কী শিথিল করার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্য়মন্ত্রী, জেনে নিন একনজরে…
করোনা আবহেও বাংলার রাজনীতি সরগরম। নবান্ন থেকে বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই দুঃসময়ে, দুর্যোগে পলিটিক্স করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন মমতা। তিনি এও বলেন যে ‘ডেথ এডিট কমিটি’ নিয়ে এত বিতর্ক তা তিনি বা স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য তৈরি করেননি। এরপরই সাংবাদিক বৈঠক করে বিজেপির রাজ্য সভাপতির কটাক্ষ, ‘সরকারটা কি ভূতে চালাচ্ছে’? বিস্তারিত পড়ুন- 'মমতা সরকার কি ভূতে চালাচ্ছে?’
বুধবার ফের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে 'শেষ চিঠি' দেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। এমনকী চিঠিতে তিনি এও বলেন, 'পরস্পরের বিরুদ্ধে ছুরি মারা বন্ধ করে করোনা যুদ্ধে সামিল হোন'।
করোনা পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ‘ডেথ অডিট কমিটি’ নিয়ে বিতর্ক জারি রয়েছে। এই কমিটির গ্রহণযোগ্যতা, কর্মপদ্ধতি নিয়ে ক’দিন আগেই প্রশ্ন তুলেছে আন্ত:মন্ত্রক কেন্দ্রীয় দল। তবে বুধবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, ”এই কমিটি আমি তৈরি করিনি…কারা সদস্য তাও জানি না। মুখ্যসচিব দেখছেন বিষয়টা”।ঠিক কী বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী? বিস্তারিত পড়ুন- ডেথ অডিট কমিটি আমি তৈরি করিনি, জানিও না কারা সদস্য