ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া ৫ হাজার ছুঁইছুঁই। কোভিড ১৯ পজিটিভ কেসের সংখ্য়া বেড়ে হয়েছে ৪৭৮৯। দেশে করোনায় মৃতের সংখ্য়া বেড়ে হয়েছে ১২৪। দেশের মধ্য়ে মহারাষ্ট্রে সবথেকে বেশি করোনা আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। সে রাজ্য়ে ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্য়া ১০১৮। এরপরই রয়েছে তামিলনাড়ু। সেখানে করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া বেড়ে হয়েছে ৬৯০।
করোনা ভাইরাস মোকাবিলা করতে নেওয়া হয়েছে সব রকমের পদক্ষেপ তবু রোখা যাচ্ছে না আক্রান্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হলেন ৩৫৪ জন, মৃত্যু হল ৮ জনের। করোনা সন্দেহে পরীক্ষা হল ১২ হাজার জনের।
এদিকে ট্রাম্পের আর্জি মেনে ভারত আমেরিকাকে করোনারোধী ম্যালেরিয়ার ওষুধ হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন না পাঠালে প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এরপরই, নিষেধাজ্ঞা ভেঙে করোনার তীব্র প্রকোপযুক্ত বেশ কয়েকটি দেশে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ওষুধ সরবরাহ করা হবে বলে জানায় নয়া দিল্লি। তবে, ভারতে ওই ওষুধের চাহিদার বিষয়টি সরকারের আগ্রাধিকার বলে জানানো হয়েছে। এরপরই টুইটে রাহুল গান্ধী লেখেন, 'বন্ধুত্বে প্রতিশোধ নেওয়ার বিষয়ে থাকে না। সময়ের চাহিদা মেনে ভারত সকল দেশকে সহায়তা করবে কিন্ত জীবনদায়ী ওষুধগুলো ভারতীয়দের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে কিনা তা আগে দেখা প্রয়োজন।'
এদিকে করোনা পরিস্থিতিতে ‘আগামী দিনের দিশা’ দেখানোর জন্য় বিশেষ বোর্ড গড়লেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। এই বোর্ডে থাকছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। মুখ্যমন্ত্রী জানান, বাংলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া ৬৯। করোনায় বাংলায় এখনও পর্যন্ত মৃত্য়ু হয়েছে ৫ জনের।
Read in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
Live Blog
Coronavirus Lockdown Situation In India West Bengal Kolkata Updates. করোনা লকডাউন পরিস্থিতির সব খবর জানতে চোখ রাখুন এখানে...
যুক্তিপূর্ণ কারণ ছাড়া লকডাউন অগ্রাহ্য করলে কড়া শাস্তির মুখে পড়তে হবে। মহামারি আইনে জারি হয়েছে নির্দেশিকা। এক্ষেত্রে দোষী ব্যক্তির ৬ মাসের হাজতবাস বা হাজার টাকা জরিমানা গুণতে হবে। কলকাতা পুলিশও জারি করেছে কড়া বার্তা। বিভিন্ন রাস্তায় চলছে নাকা-চেকিং।
বাংলায় করোনা মোকাবিলায় মমতা সরকারকে একগুচ্ছ পরামর্শ দিলেন নোবেলজয়ী বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। মঙ্গলবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্য়মে মুখ্য়মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন নোবেলজয়ী। উল্লেখ্য়, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাকে ‘আগামী দিনের দিশা দেখাতে ‘গ্লোবাল অ্য়াডভাইজরি বোর্ড ফর কোভিড রেসপন্স পলিসি ইন ওয়েস্টবেঙ্গল‘ নামে বিশেষ বোর্ড গড়েছে মমতা সরকার। ওই উপদেষ্টা কমিটির নেতত্বে রয়েছেন নোবেলজয়ী। বিস্তারিত পড়ুন
ভারতে ক্রমশ থাবা বসাচ্ছে করোনা। ভাইরাস মোকাবিলায় দেশে চলছে ২১ দিনের লকডাউন। সরকারি সূত্রে খবর, করোনা মোকাবিলায় দেশে লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানো হতে পারে। উল্লেখ্য়, ভাইরাস রুখতে লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানোর আর্জি জানিয়েছে বেশ কয়েকটি রাজ্য়। গোটা পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেখে দেশে লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে বলে খবর। বিস্তারিত পড়ুন
ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া ৫ হাজার ছুঁইছুঁই। কোভিড ১৯ পজিটিভ কেসের সংখ্য়া বেড়ে হয়েছে ৪৭৮৯। দেশে করোনায় মৃতের সংখ্য়া বেড়ে হয়েছে ১২৪। দেশের মধ্য়ে মহারাষ্ট্রে সবথেকে বেশি করোনা আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। সে রাজ্য়ে ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্য়া ১০১৮। এরপরই রয়েছে তামিলনাড়ু। সেখানে করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া বেড়ে হয়েছে ৬৯০।
করোনা ভাইরাস মোকাবিলা করতে নেওয়া হয়েছে সব রকমের পদক্ষেপ তবু রোখা যাচ্ছে না আক্রান্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হলেন ৩৫৪ জন, মৃত্যু হল ৮ জনের। করোনা সন্দেহে পরীক্ষা হল ১২ হাজার জনের।
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে সাড়ে চার হাজার ছুঁইছুঁই, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুও। বন্ধ হতে চলেছে দেশের শীর্ষ হাসপাতালগুলি। সেই আবহে উঠে এল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের পর্যালোচনায় দেখা গিয়েছে এখনও পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের সংখ্যার এক তৃতীয়াংশ ঘটনা ঘটেছে দেশের ৩১টি জেলায়। যেখানে সবথেকে বেশি সংখ্যক পরিযায়ী শ্রমিকেরা রয়েছেন। বিস্তারিত পড়ুন
করোনা সংক্রমণে হার পুরষদেরই বেশি। মৃতদের মধ্যে অধিকাংশই ষাটোর্ধ্ব। মৃতদের মধ্যে প্রায় ৮৬ শতাংশেরই আবার ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, হাইপার টেনশনের মত রোগ ছিল। সোমবার পর্যন্ত দেশে মৃত ১০৯ জনের উপর একটি সমীক্ষায় এই তথ্য মিলেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য জানাচ্ছে, ভারতে করোনা আক্রান্ত ৪,৪২১ জনের মধ্যে বেশিরভাগই পুরুষ। মৃতদের মধ্যে ৭৬ শতাংশ পুরুষ। বিস্তারিত পড়ুন
করোনা অতিমারী আটকাতে দেশের ২১ দিনের লক ডাউন তৃতীয় সপ্তাহে পড়ল। দুটো বিষয় পরিষ্কার।
প্রথম, ১৪ এপ্রিলের পর উৎপাদন ও চলাচল ধীরে ধীরে শুরু হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদীর কথাতেই সে ইঙ্গিত মিলেছে।
দ্বিতীয়ত, সরকারের লক্ষ্য থাকবে জোগানের দিকে, বিশেষত আবশ্যক পণ্যসামগ্রী পরিবহণ নিয়ে, কিন্তু এবার জোগান শৃঙ্খলের প্রারম্ভিক উৎস যে উৎপাদন- সে দিকটিতেও খেয়াল রাখতে হবে।
কোম্পানি ডিপোয়, ডিস্ট্রিবিউটর ও খুচরো ব্যবসায়ীদের কাছে যে মজুত পণ্য রয়েছে, তা ফুরিয়ে যাবে- ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া চালু রাখা জরুরি হয়ে পড়বে। প্রশ্ন হল, সংক্রমণের অনিয়ন্ত্রিত ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি আটকাতে কী ধরনের উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া উচিত? বিস্তারিত পড়ুন
বন্ধুত্বে প্রতিশোধ নেওয়ার বিষয়ে থাকে না। সময়ের চাহিদা মেনে ভারত সকল দেশকে সহায়তা করবে কিন্ত জীবনদায়ী ওষুধগুলো ভারতীয়দের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে কিনা তা আগে দেখা প্রয়োজন।
করোনা আবহে প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয়মন্ত্রী সহ সব সাংসদদের ৩০ শতাংশ বেতন হ্রাসের সিদ্ধান্ত হয়েছে। জারি হয়েছে অর্ডিন্যান্স। রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতিও চলতি বছরে ৩০ শতাংশ কম হারে বেতন নেবেন। এই পরিস্থিতিতে কোভিড-১৯ উদ্যোগ হিসাবে বাংলার মন্ত্রী ও বিধায়কদেরও ৩০ শতাংশ কম হারে বেতন নেওয়ার আবেদন জানালেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। এদিন টুইটে এই আবেদন জানান রাজ্যপাল।
দেশের যেখানে করোনার সংক্রমণ ঘটেনি, সেখানে যাতে ধীরে ধীরে লকডাউন তোলা হয়, সে ব্যাপারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। করোনা-যুদ্ধে দেশজুড়ে চলছে ২১ দিনের লকডাউন। এই পরিস্থিতিতে সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করেন মোদী।
সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, করোনার প্রভাব পড়েছে অর্থনীতিতে। এই প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের পরিকল্পনা নিতে এদিন নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। করোনায় ৮০ শতাংশ সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে দেশের ৬২ জেলায়। সরকারি সূত্রে জানা যাচ্ছে, ১৪ এপ্রিল লকডাউনের পরও ওই সব জেলায় নিষেধাজ্ঞা বজায় থাকবে। বিস্তারিত পড়ুন
করোনার তীব্র প্রকোপযুক্ত বেশ কয়েকটি দেশে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ওষুধ সরবরাহ করবে ভারত। জানাল নয়া দিল্লি। এছাড়াও সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, কয়েকটি প্রতিবেশী দেশকেও করোনারোধী ওষুধ হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন সরবরাহ করা হবে। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন যে, 'আমাদের দেশের প্রয়োজনের ভিত্তিতে ওষুধ পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে কিনা তা নিশ্চুত করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। এরপর বেশকিছু ওধুষ রফতানি করা হবে। ইতিমধ্যে, বিভিন্ন পরিস্থিতিতে সম্ভাব্য প্রয়োজনীয়তা নিয়ে একটি বিস্তৃত পর্যালোচনা করা হয়েছে।' বিস্তারিত পড়ুন
ভারতে করোনার প্রকোপ কমার কোনও লক্ষণ নেই। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া রিপোর্ট অনুশারে, এদেশে করোনা সংক্রমিত বেড়ে হয়েছে ৪, ৪২১ জন। এদের মধ্যে ৩২৫ জন সুস্থ হয়েগিয়েছেন। বেড়েছে মৃতের সংখ্যাও সোমবার মৃত্যু হয়েছিল ১১১ জনের। সেই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ১১৪।
করোনা প্রতিরোধে ‘গেম চেঞ্জার’ হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ওষুধ চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর মোদীর কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু, সেই আর্জি নিয়ে এখনও সুস্পষ্ট উত্তর দেয়নি নয়া দিল্লি। ট্রাম্পের আর্জি এখনও বিবেচনাধীন। আর এতেই বিস্মিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট। হোয়াইট হাউসে করোনা টাস্কফোর্সের ব্রিফিংয়ের সময় এ প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেন, ‘নয়া দিল্লি হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ওষুধ না পাঠালে আমি কিছুটা অবাকই হব।’ আর্জি না মানা হলে প্রতিশোধেরও ইঙ্গিত দিয়েছেন মোদীর বন্ধু ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিস্তারিত পড়ুন
করোনা মোকাবিলায় নয়া উদ্যোগ মমতা সরকারের। করোনা পরিস্থিতিতে ‘আগামী দিনের দিশা’ দেখানোর জন্য বিশেষ বোর্ড গড়লেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে মমতা বলেন, ”আমরাই প্রথম রাজ্য় সরকারের পক্ষ থেকে ভবিষ্য়তের দিশা দেখানোর জন্য, অর্থনৈতিক উন্নয়ন থেকে শুরু করে, সবকিছু নিয়ে গ্লোবাল অ্যাডভাইজরি বোর্ড ফর কোভিড রেসপন্স পলিসি ইন ওয়েস্টবেঙ্গল তৈরি করছি”। এই বোর্ডে থাকছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিস্তারিত পড়ুন
দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (AIIMS বা এইমস)-এর রেসিডেন্ট ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন (RDA) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখে অভিযোগ জানিয়েছে, ব্যক্তিগত সুরক্ষার সরঞ্জাম (personal protective equipment বা PPE), করোনাভাইরাস টেস্টিং কিট, এবং কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্র সম্পর্কিত প্রশ্ন তুললে সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে স্বাস্থ্যকর্মীদের।
বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্বাস্থ্যকর্মীদের এই ধরনের সমালোচনার নিন্দা করে এইমস-আরডিএ বলেছে, এই ধরনের প্রশ্নগুলিকে ইতিবাচক ভাবে দেখা উচিত, এবং সরকারের প্রতি আবেদন জানিয়েছে যেন স্বাস্থ্যকর্মীদের সাহায্যার্থে বিতর্ক এবং আলোচনার জন্য পর্যাপ্ত পরিসরের সৃষ্টি হয়। বিস্তারিত পড়ুন
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর আগেই পাওয়া গিয়েছিল, কিন্তু সাতদিনের স্বেচ্ছা একাকীত্বে (সেলফ আইসোলেশন) থাকা সত্ত্বেও জ্বর না কমায় রবিবার রাতে লন্ডনের সেন্ট টমাস হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে। সোমবার তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ায় ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) সরিয়ে নিয়ে যেতে হয়েছে তাঁকে, জানাচ্ছে ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রীর দফতর।
আপাতত ব্রিটেনের বিদেশ সচিব ডমিনিক রাব-এর হাতে রয়েছে দেশের সরকার পরিচালনার ভার। বিস্তারিত পড়ুন