Cyclone Amphan tracker, weather forecast today updates: শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, আমফানের প্রভাবে রাজ্যে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। মৃত্যু হয়েছে ৮০ জনের।
সেই প্রেক্ষিতে তাঁর বক্তব্য, "প্রধানমন্ত্রী আপতকালীন তহবিল থেকে ১,০০০ কোটি টাকা দেবেন বলেছেন... কী প্যাকেজ তা জানি না। আমি তাঁকে বলেছি বিস্তারিত জানাব। পরিস্থিতি সম্পূর্ণ বিবেচনা করতে কিছুটা সময় লাগবে, তবে আমি বলেছি যে ক্ষতির পরিমাণ ১ লক্ষ কোটি টাকার বেশি।" মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন যে তিনি "প্রধানমন্ত্রীকে মনে করিয়ে দেন ৫৩ হাজার কোটি টাকার কথা, যা বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে রাজ্যের জন্য বরাদ্দ ছিল। ওরা (কেন্দ্র) কিছু টাকা দিলে আমরা কাজ করতে পারি।"
এদিকে শুক্রবার কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় দ্রুত বিদ্যুৎ এবং জল সরবরাহ চালু করার দাবিতে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ। কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম আশ্বাস দিয়েছেন, এক সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারবে কলকাতা, কারণ দিনরাত এক করে কাজ করছেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা। এর আগে ১,০০০ কোটি টাকার পুর্নবাসন তহবিল ঘোষণা করা হয় রাজ্য সরকারের তরফে। বাংলায় মৃতদের পরিজনদের আড়াই লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছেন মমতা।
অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়ককে চিঠি লিখে আমফানে প্রাণহানি এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিতে দুঃখপ্রকাশ করেছেন দালাই লামা। তাঁর চিঠিতে বৌদ্ধদের ধর্মগুরু জানিয়েছেন, দালাই লামা ট্রাস্ট থেকে এই দুই রাজ্যে ত্রাণ এবং পুনর্গঠনের কাজে কিছু আর্থিক অনুদান দেবেন তিনি। তবে অনুদানের পরিমাণ জানানো হয় নি।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
Live Blog
Cyclone Amphan, Weather Forecast Today LIVE Updates: আমফানে বিপর্যস্ত বাংলা। ধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শনে আজ বাংলায় আসেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। সব খবরের আপডেটস জানতে চোখ রাখুন এখানে...
বৃহস্পতিবার সকালেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করে ক্ষয়ক্ষতির খোঁজ খবর নিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তখনই মমতা জানিয়েছিলেন, “প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব এসে দেখে যেতে, কী ভয়াবহ বিপর্যয় গেছে। কেন্দ্রের আর্থিক সাহায্য এখনই দরকার, অনেক দিন পরে পেয়ে লাভ নেই।”
"প্রধানমন্ত্রী আপতকালীন তহবিল থেকে ১,০০০ কোটি টাকা দেবেন বলেছেন... কী প্যাকেজ তা জানি না। আমি তাঁকে বলেছি বিস্তারিত জানাব। পরিস্থিতি সম্পূর্ণ বিবেচনা করতে কিছুটা সময় লাগবে, তবে আমি বলেছি যে ক্ষতির পরিমাণ ১ লক্ষ কোটি টাকার বেশি।" শুক্রবার একথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন যে তিনি "প্রধানমন্ত্রীকে মনে করিয়ে দেন ৫৩ হাজার কোটি টাকার কথা, যা বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে রাজ্যের জন্য বরাদ্দ ছিল। ওরা (কেন্দ্র) কিছু টাকা দিলে আমরা কাজ করতে পারি।"
ভারতে আমফান বিধ্বস্ত এলাকাগুলির জন্য ৫ লক্ষ ইউরোর (আন্দাজ ৪ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা) প্রাথমিক বরাদ্দ ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ঘূর্ণিঝড় আমফানে এখন পর্যন্ত বাংলায় মৃত্যু হয়েছে ৮০ জনের, গৃহহারা হয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। ওড়িশাতেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তবে প্রাণহানির খবর পাওয়া যায় নি।
পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের শীর্ষস্থানীয় সদস্য তথা দেজ পাবলিশিং-এর কর্ণধার অপু দে সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে জানিয়েছেন, "প্রকাশনা ইউনিট এবং দোকানের ভেতর জল জমে ছাপা বইয়ের যে বিপুল ক্ষতি হয়েছে, তার পরিমাণ কয়েক লক্ষ টাকা হওয়ার সম্ভাবনা। তার ওপর বই বাঁধাইয়ের ইউনিটে জল ঢুকে ছাপা বইয়ের পাতার যা ক্ষতি হয়েছে তা যদি যোগ করেন, তবে কোটির ঘরে পৌঁছে যাবে লোকসানের পরিমাণ।" বিস্তারিত পড়ুন এখানে
আমফানের ঝাপটায় চিড়িয়াখানায় ভেঙে পড়েছে একাধিক গাছ। অধিকাংশ গাছেরই বয়স ৫০ বছরেরও বেশি। ঝড়ের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হরিণের এনক্লোজার। আলিপুর চিড়িয়াখানার আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ঝড়ের সময় খাঁচার মধ্য়েই ছিল বাঘ, সিংহ, শিম্পাঞ্জিরা। পড়ুন বিস্তারিত
শুক্রবার রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেছেন, কোনোরকম 'অনিয়ম' যাতে না হয়, তাই ঘূর্ণিঝড় আমফানে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রাপ্য ক্ষতিপূরণের টাকা সরাসরি পাঠিয়ে দেওয়া হোক তাঁদের অ্যাকাউন্টে। দিলীপবাবু আরও বলেন, "আমাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি যে টাকা নয়ছয় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, এবং যাঁদের সাহায্য প্রয়োজন, তাঁরা বঞ্চিত হবেন।" বিস্তারিত পড়ুন এখানে
শুক্রবার কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় এই মুহূর্তে বিদ্যুৎ এবং জল সরবরাহ চালু করার দাবিতে শুরু হয়েছে প্রতিবাদ। বুধবার আমফানের তাণ্ডবলীলায় ধ্বংস হয়ে যায় রাজ্যের বহু অংশ, ভেঙে পড়ে অগণিত গাছ এবং ইলেকট্রিকের খুঁটি। কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম আশ্বাস দিয়েছেন, এক সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারবে কলকাতা, কারণ দিনরাত এক করে কাজ করছেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা। ওদিকে তৃণমূল সরকারের সমালোচনা করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেছেন, শাসকদল যে মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে, এই প্রতিবাদ তারই প্রমাণ। উল্লেখ্য, শহরের বহু অংশে এখনও বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ এবং জলের পরিষেবা।
কলকাতাকে যথাসম্ভব, এবং যত দ্রুত সম্ভব, স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার কাজ চালাচ্ছে কলকাতা পুলিশের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। শহরে আমফানের তাণ্ডবে ভেঙে পড়েছে অজস্র গাছ, ইলেকট্রিকের খুঁটি। দেখুন ছবিতে
আমফানে লণ্ডভণ্ড বাংলা, বিশেষত রাজ্যের দক্ষিণ ভাগ। এই পরিস্থিতিতে বাংলার মুখ্য়মন্ত্রীকে ফোন করলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। মহা শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে রাজ্য়ের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে মমতার কাছে খোঁজখবর নেন রাষ্ট্রপতি। বঙ্গবাসীর খোঁজ নেওয়ায় টুইটারে রাষ্ট্রপতিকে ধন্য়বাদ জানিয়েছেন মমতা। বাংলার মুখ্য়মন্ত্রীকে ফোন করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। পড়ুন বিস্তারিত
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়ককে চিঠি লিখে আমফানে প্রাণহানি এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিতে দুঃখপ্রকাশ করেছেন দালাই লামা। তাঁর চিঠিতে বৌদ্ধদের ধর্মগুরু জানিয়েছেন, দালাই লামা ট্রাস্ট থেকে এই দুই রাজ্যে ত্রাণ এবং পুনর্গঠনের কাজে কিছু আর্থিক অনুদান দেবেন তিনি। তবে তাঁর দফতর থেকে বৃহস্পতিবার জারি করা এক বিবৃতিতে অনুদানের পরিমাণ সম্পর্কে কিছু জানানো হয় নি।
গলফ গ্রিন থেকে আমাদের ভিডিও পাঠালেন অভিনেত্রী অদ্রিজা রায়
শুক্রবার আমফান-বিধ্বস্ত বাংলার জন্য ১,০০০ কোটি টাকার সহায়তা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সোমবার রাজ্যের কাছে পৌঁছবে এই অর্থ। উত্তর ২৪ পরগণার বসিরহাটে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকের পর একটি ভিডিও বার্তায় ঘূর্ণিঝড়ে মৃতদের পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা, এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণাও করেন মোদী। দেখে নিন সেই ভিডিও
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে মুখ্য়মন্ত্রী জানিয়েছেন, আমফানের জেরে বাংলায় ১ লক্ষ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বসিরহাটে এদিন মোদীর সঙ্গে রিভিউ মিটিং করেন মমতা। সেই বৈঠকের পর মুখ্য়মন্ত্রী জানান, এই কঠিন সময়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে আমাদের। বিস্তারিত পড়ুন এখানে
শুক্রবার ওড়িশা সরকার জানায়, আমফানে হতাহতের কোনও খবর নেই রাজ্যে, যদিও ঝড়ের মুখে পড়েন প্রায় ৪৫ লক্ষ মানুষ, এবং উপকূলবর্তী এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অসংখ্য বাড়ি। আধিকারিকরা দাবি করেছেন, এই প্রথম রাজ্যে ঘূর্ণিঝড়ে কেউ হতাহত হন নি। ২১ বছরের শাসনকালে অন্তত আধ ডজন ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলা করেছে মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কের সরকার - ফেইলিন (২০১৩), হুড়হুড় (২০১৪), তিতলি (২০১৮), ফণী এবং বুলবুল (২০১৯), এবং এবার আমফান।
আমফানে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ মাপতে শিগগিরই পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশা পরিদর্শনে আসছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দুটি দল। আজ শুক্রবার পর্যন্তও কলকাতা সহ রাজ্যের নানা জায়গায় ব্যাহত রয়েছে বিদ্যুৎ, সড়ক, মোবাইল, এবং ইন্টারনেট পরিষেবা। এর আগে কলকাতা পুরসভা জানায়, স্রেফ কলকাতা শহরেই ঝড়ে গাছ পড়েছে প্রায় ৫,০০০ টি। ওদিকে ঝড়ে ভেঙে পড়ে আংশিক প্লাবিত কলকাতা বিমানবন্দরের দুটি অব্যবহৃত হ্যাঙ্গার। তবে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার দুপুরের পর থেকেই ফের চালু হয়ে যায় বিমানবন্দর।
সকাল দশটায় রাজ্য পরিদর্শন ও বৈঠকের পর আমফানে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেখতে ওড়িশার দিকে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, সম্পূর্ণ দুটি আলাদা লড়াই লড়ছে বাংলা। করোনা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলছে, এদিকে একজোট হয়ে বাঁচার লড়াই লড়তে বলছে সাইক্লোন।
রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আকাশপথে আমফান বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শনের পর সাংবাদিক বৈঠকে মোদী। প্রধানমন্ত্রী তহবিল থেকে হাজার কোটি টাকার সাহায্য ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী। মৃতদের পরিবারকে ২লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ ও আহতদের পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা সাহায্যের ঘোষণা।
আমফানে চরম ক্ষতি হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তী, গোসাবা, সাগর, কাকদ্বীপ সহ বিস্তৃর্ণ এলাকার। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাদধ্যায জানিয়েচিলেন যে, পরিস্তিতি উন্নত হলেই বিধ্বস্ত এলাকায যাবেন তিনি। তবে, শুক্রবার তিনি বলেন, আগামিকাল, অর্থাৎ শনিবার দক্ষিম ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ, বাসন্তী, সাগর এলাকা পরিদর্শনে যাবেন তিনি।
কলকাতা বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। হাজির ছিলেন দুই কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় ও দেবশ্রী চৌধুরী সহ রাজ্য বিজেপির একঝাঁক নেতা। বিমানবন্দরের মুখ্যমন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী ও তিনি এদিন উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ, বসিরহাট এলাকা পরিদর্শন করবেন। পরে বসিরবাটে প্রশাসনিক বৈঠক করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।
জানা গিয়েছে, আকাশ পথে আমফান বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শনে এদিন মোদীর সঙ্গে রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যা, রাজ্যপাল ধনকড় ও মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা।
কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তার আগেই সেখানে হাজির ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপাল।
আমফানে বিধ্বস্ত কলকাতা। প্রাকৃতিক দুর্যোগে মহানগরে প্রায় পাঁচ হাজার গাছ উপড়ে গিয়েছে। একই সঙ্গে ভেঙে পড়েছে বহু ট্রাফিক সিগন্যাল পোস্টও। মহানগরের বেশ কিছি জানায়গায এখনও জল জমে রয়েছে। সবমিলিয়ে আমফানের জেরে বিপর্যস্ত এ শহরের জনজীবন। কলকাতার বহু এলাকা প্রায় দু'দিন ধরে বিদ্যুতহীন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন আমফানে কলকাতায় ১৫ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।