A pandemic 7 times more deadly than corona is coming, the world is in panic, WHO has given warning, know how to avoid it: যখনই যে কোনও মহামারী এসেছে, তা সারা বিশ্বে ধ্বংসযজ্ঞ ডেকে এনেছে। গত ৪০০ বছরের ইতিহাস তাই বলে। ১৭২০ সালে প্লেগ, ১৮১৭ সালে কলেরা, ১৯১৮ সালে স্প্যানিশ ফ্লু এবং ২০২০ সালে করোনা (Corona) ছড়িয়ে পড়ে। পৃথিবীর কোনও দেশই এই মহামারী থেকে রেহাই পায়নি। এই সব মহামারীতে কোটি-কোটি প্রাণ গিয়েছে। স্প্যানিশ ফ্লুকে 'সব মহামারীর জনক' বলা হয়। যার জেরে মৃত্যু হয়েছে ৫ কোটির বেশি। এরপর করোনা ভাইরাস ছিল সবচেয়ে প্রাণঘাতী। যার জেরে গোটা পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়। পুরো বিশ্বকে এককথায় তালাবন্দি করে রেখেছিল এই মারণ ভাইরাস।
কিন্তু এত কিছুর পরেও ঝামেলা যেন শেষ হচ্ছে না। এবার WHO বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভবিষ্যতে আরেকটি 'অজানা রোগ' অর্থাৎ রোগ 'এক্স' থেকে সতর্ক থাকতে বলেছে। ডব্লিউএইচও সতর্ক করেছে যে এটি এড়াতে পুরো বিশ্বকে এখন থেকেই প্রস্তুতি শুরু করা উচিত। রোগ 'এক্স' সম্পর্কে সবচেয়ে ভীতিকর বিষয় হল যে এটি অজানা মহামারী ভাইরাস। ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাকের মতো যে কোনও আকারে আক্রমণ করতে পারে। এমনকী চিকিৎসা বিজ্ঞানও জানে না এটা কীভাবে ছড়িয়ে পড়বে? কোথায় পড়বে? কীভাবে এর নিষ্পত্তি হবে?
'এক্স' রোগের আতঙ্ক বিশ্বজুড়ে
এই পরিস্থিতিতে, মানুষ একটাই কাজ করতে পারে তা হল করোনাকে পরাজিত করার মতো রোগ 'X' মোকাবেলার জন্যও নিজেদের তৈরি করা। যোগ-আয়ুর্বেদ দিয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে হবে। যাতে কোনও রোগ প্রতিরক্ষামূলক ঢালে প্রবেশ করতে না পারে। প্রতিরক্ষামূলক আবরণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শীতকালে বেশিরভাগ মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে।
আরও পড়ুন- Side Effects of Guava : ভুল করেও পেয়ারা খাবেন না, উপকারের বদলে হতে পারে বড়সড় ক্ষতি
আরও পড়ুন- Palak Pakora Recipe: দোকানের চপ-সিঙাড়া ভুলে যান, শীতের বিকেলে চায়ের সঙ্গে হয়ে যাক এই সুস্বাদু পকোড়া
কীভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যায়?
আধা ঘন্টা রোদে বসুন
ভিটামিন সি যুক্ত ফল খান
সবুজ শাকসবজি খান
রাতে হলুদ দুধ খান
আধা ঘন্টা যোগব্যায়াম করুন
আরও পড়ুন- Relationship Goals: সঙ্গীর আচরণে হঠাৎ বদল? হতে পারে প্রতারণার বড় লক্ষণ
শক্তিশালী অনাক্রম্যতা
গিলয়-তুলসীর ক্বাথ
হলুদ দুধ
মৌসুমি ফল
বাদাম-আখরোট
আরও পড়ুন- MahaKumbh Mela 2025: ২০২৫ সালে মহাকুম্ভ কোথায় হবে, শাহী স্নানের পূণ্যলগ্ন কখন, জানুন তাৎপর্য এবং মাহাত্ম্য
শরীরে ঘাটতি ও রোগ
ভিটামিন D-এর অভাবে ৮০% মানুষের রোগ বাড়ছে।
ভিটামিন B-12-এর অভাব ৭৪% পাওয়া যায়।
৭০% মহিলা ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে ভুগছেন।
ভিটামিন A-এর অভাবে চোখের রোগ হয় এবং শিশুদের বৃদ্ধি কমে যায়।
ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড় ও দাঁতের রোগ।
ভিটামিন B-12-এর অভাবে নিউরো সমস্যা হয়, স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়।
আয়রনের অভাবজনিত রক্তাল্পতা।
ভিটামিন D-এর অভাবে হতাশা, অবসাদ।
আরও পড়ুন- Coconut Water: ম্যাজিকের মত কাজ করবে, শীতে ডাবের জল খাওয়ার উপকারীতা জানলে চমকে যাবেন!
ভিটামিন D-এর অভাবজনিত রোগ
মারাত্মক রোগ থেকে মৃত্যুর ঝুঁকি ২৫% বেশি
জয়েন্টে ব্যথা এবং ক্যান্সারের ভয়।
ভিটামিন B 12-এর অভাবজনিত রোগ
লোহিত রক্তকণিকার হ্রাস।
অঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ কম হয়।
দ্রুত ওজন হ্রাস।
কোমরে ব্যথা এবং বিরক্তি।
অনিয়মিত হৃদস্পন্দন।