/indian-express-bangla/media/media_files/2025/09/20/tarpan-1-2025-09-20-12-45-56.jpg)
Mahalaya 2025: মহালয়ায় পাঠান এই সব বার্তা।
Mahalaya 2025: মহালয়া মানেই বাঙালির আবেগ, শিকড় আর ঐতিহ্যের সঙ্গে এক গভীর সংযোগ। পিতৃপক্ষের অবসান এবং দেবীপক্ষের সূচনা লগ্নে যে দিনটি আসে, সেটাই মহালয়া। এই দিন থেকে দুর্গাপুজোর আগমনী সুর বাজতে শুরু করে। ভোরবেলা আকাশবাণীর মহিষাসুরমর্দিনী শোনা, গঙ্গার ঘাটে তর্পণ—সব মিলিয়ে মহালয়া বাঙালির সাংস্কৃতিক জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
কিন্তু শুধু আচার-অনুষ্ঠান নয়, মহালয়া আজকের দিনে হয়ে উঠেছে বার্তা বিনিময়েরও উপলক্ষ। পরিবার, বন্ধু, প্রিয়জন কিংবা সহকর্মীদের পাঠানো কিছু বার্তা একদিকে আবেগ ছুঁয়ে যায়, অন্যদিকে ইতিবাচক শক্তি জাগায়।
আরও পড়ুন- সোশ্যাল মিডিয়ায় 'শুভ মহালয়া'র বার্তায় ছয়লাপ, কিন্তু, এসব লেখা যায়? ঠিকটা জানুন
মহালয়া ২০২৫-এর তিথি
বাংলা তারিখ: ৩ আশ্বিন, শনিবার, ইংরেজি তারিখ: ২০ সেপ্টেম্বর, শনিবার, শুরুর সময়: রাত ১২টা ১৮ মিনিট (বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত) / রাত ১১টা ৫৩ মিনিট (গুপ্তপ্রেস)। মহালয়ার দিন থেকেই শুরু হয় পিতৃপক্ষের অবসান এবং দেবীপক্ষের সূচনা।
আরও পড়ুন- কবে মহালয়া? জানুন এই তিথিতে কী করবেন, তর্পণের সঠিক সময় কখন?
মহালয়া ২০২৫-এর বার্তা
১) 'পিতৃপক্ষের অবসান ও দেবীপক্ষের সূচনা লগ্নে তোমার জীবনে আসুক আলো, আনন্দ আর শান্তি!'
২) 'মহালয়ার ভোরে দেবীর আবাহনের সঙ্গেই জীবনে আসুক নতুন আশীর্বাদ এবং শুভ সূচনা। শুভ শারদীয়া ২০২৫।'
৩) 'এই মহালয়া কাটুক ভালোবাসা, সৌভাগ্য আর শান্তির আবহে। দুর্গা মা তোমার সব কষ্ট দূর করুন—এই কামনা করি।'
৪) 'মহালয়া শুধু শোক নয়, এটি মিলন আর নতুন শুরুর প্রতীক। তোমার জীবনের প্রতিটি দিন হোক আলোয় ভরা।'
৫) 'দেবীপক্ষের সূচনা তোমার জীবনে বয়ে আনুক সুখ, সমৃদ্ধি আর অনাবিল আনন্দ!'
আরও পড়ুন- মহালয়া থেকে লক্ষ্মী, পুজোপর্বে যাবতীয় তিথি রাখুন আপনার নখদর্পণে!
মহালয়া ২০২৫-এর সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাপশন
১)মহালয়া নিয়ে আসুক আলো, শান্তি আর আনন্দ।
২) দেবীপক্ষের সূচনায় নতুন আশীর্বাদে ভরে উঠুক জীবন।
৩) মহালয়ার ভোর হোক ভালোবাসা আর শুভ শক্তির দিশারি।
৪) শুভ নবরাত্রি, দুর্গা মা দিন শান্তি আর সমৃদ্ধি।
৫) পিতৃপক্ষের অবসান, দেবীপক্ষের আগমনী—তোমার জীবন হোক আলোয় ভরা।
৬) মহালয়ার আলোয় আসুক সুখ, শান্তি আর নতুন শুরু।
৭) শুভ দুর্গাপুজো—ভালোবাসা, শক্তি আর আনন্দে কাটুক প্রতিদিন।
আরও পড়ুন- ৫১ সতীপীঠ! যেখানে দেবীর দেহাংশ পড়েছিল, এখন কী নাম সেসব মহাপীঠের?
প্রশ্ন হল, কেন শেয়ার করবেন এই সব বার্তা? কারণ, মহালয়া পিতৃপুরুষ ও দেবীপক্ষের মিলনের প্রতীক। দুর্গাপুজোর আগমনী আবহ তৈরি করে মহালয়া। প্রিয়জনকে শুভেচ্ছা জানিয়ে সম্পর্ককে আরও উষ্ণ করে তুলুন এই বিশেষ তিথিতে। সোশ্যাল মিডিয়ায় পজিটিভিটি ছড়িয়ে দেওয়া যায় এই সব বার্তা দিয়ে।
বাঙালিদের কাছে মহালয়া শুধু একটি তিথি নয়, এটি আবেগের দিন। এই দিনে বার্তা ও ক্যাপশন শেয়ার করা মানে কেবল বার্তা পাঠানো নয়, বরং একসঙ্গে উৎসবের আবহ ভাগ করে নেওয়া। তাই মহালয়া ২০২৫-এ প্রিয়জনকে জানান নিজের মনের কথা। কামনা করুন, তাঁদের দিনটাও যেন আরও আনন্দময় হয়ে ওঠে।
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us