/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/08/deccan-chargers.jpg)
২০০৯ সালে আইপিএল চ্যাম্পিয়ন দল বেণুগোপাল রাও (টুইটার)
জাতীয় দলের হয়ে বেশিদিন খেলার সুযোগ হয়নি। তবে যুব পর্যায়ে এবং আইপিএলে তিনি সুপারস্টার ছিলেন। সেই বেণুগোপাল রাও-ই এবার অবসর নিয়ে ফেললেন। ২০০০ সালে মহম্মদ কাইফের নেতৃত্বে বিশ্বকাপজয়ী স্কোয়াডের সদস্য ছিলেন। জাতীয় দলের হয়ে অবশ্য মাত্র ১৬টি ম্যাচেও ওয়ান ডে ম্য়াচে খেলেছেন। ২০০৬ সালে আবু ধাবি-তে ওয়াড ডে-তে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৬১ করেছিলেন। সেটাই তাঁর কেরিয়ারের সর্বোচ্চ স্কোর।
সবমিলিয়ে ওয়ান ডে-তে ২১৮ করেছিলেন নিজের ১৬টি ম্যাচে। জাতীয় দলের জার্সিতে শেষবার খেলেছিলেন ২০০৬ সালে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সেবার গিয়েছিলেন তিনি। শেষ ম্যাচে ১১ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি।
আরও পড়ুন তারকা স্পিনারকে ছেড়ে দিল মুম্বই, ঠাঁই হচ্ছে সৌরভের সংসারে
পৃথ্বী শ-কে শাস্তি দিয়ে প্রচণ্ড বিপাকে বোর্ড! লাল চোখ দেখাল মোদী সরকার
বিরাটকে প্রকাশ্যে খোঁচা রোহিতের! দুই তারকার সম্পর্ক আরও তলানিতে
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/08/venugopal-rao.jpg)
জাতীয় দলের জার্সিতে তিনি প্রভাব ফেলতে না পারলেও প্রথম শ্রেণি এবং আইপিএলে চুটিয়ে খেলেছিলেন তিনি। ২০০৮ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে ডেকান চার্জার্স, দিল্লি ডেয়ারডেভিলস এবং সানরাইজার্স হায়দরাবাদের জার্সিতে মোট ৬৫টি ম্যাচে অংশ নিয়েছেন। আইপিএলে তিনটে অর্ধশতরান সহ ৯৮৫ রান করেছেন তিনি। আইপিএল কেরিয়ার শুরু করেছিলেন ডেকান চার্জার্সের জার্সিতে। তিন মরশুম চার্জার্সের হয়ে খেলার পরে ২০১১ সালে দিল্লিতে চলে যান। ২০১৪ সালে শেষবার আইপিএলে ছিলেন তিনি। সেবার খেলেছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদ হয়েই। ২০০৯ সালে ডেকান চার্জার্সের হয়েই আইপিএল জয়ী হয়েছিলেন।
পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে বেণুগোপাল রাও ১২১টি ম্যাচ খেলেছেন। ১৭টি শতরান সহ ৩০টি হাফসেঞ্চুরিও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। ৪০.৯৩ গড়ে তাঁর ঘরোয়া ক্রিকেটের রানসংখ্যা ৭০৮১। ইংল্যান্ড লায়ন্সের হয়ে ২২৮ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলেছিলেন দক্ষিণাঞ্চলের হয়ে। বেণুগোপালের দুরন্ত ইনিংসে ভর করেই ৫০১ রানের টার্গেট স্কোরবোর্ডে তুলে দিয়েছিল তাঁর দল।
তিনিই এবার অবসরে।