/indian-express-bangla/media/media_files/2025/07/01/astra-mk2-air-to-air-missile-india-iaf-tejas-su30-rafale-amca-2025-07-01-21-24-48.jpg)
চিন-পাকিস্তানের ঘুম উড়িয়ে দিল ভারতের হাতে Astra MkII!
Astra MKII: চিন-পাকিস্তানের ঘুম উড়িয়ে বিরাট গর্জন ভারতের, Astra MkII-এ বিরাট চমক, ১৬০ কিমির বেশি দূরত্বে লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভূল আঘাত!
ভারতের তৈরি আধুনিক Astra MkII ক্ষেপণাস্ত্র এবার চূড়ান্ত পরীক্ষার দোরগোড়ায়। দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত এই আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রটি শীঘ্রই ভারতীয় বিমান বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হবে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ভারতীয় বায়ুসেনাকে কৌশলগত ও প্রযুক্তিগত দিক থেকে নতুন মাত্রা দেবে।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান, কোটি কোটি ইউজারদের মুখে হাসি ফুটিয়ে কলকাতায় লঞ্চ Vi 5G
কঠোর পরীক্ষা পেরিয়ে চূড়ান্ত ট্রায়ালের পথে Astra MkII
Astra MkII ইতিমধ্যেই ক্যাপটিভ ফ্লাইট, সেপারেশন ট্রায়াল, ডুয়াল-পালস মোটর এবং গাইডেন্স সিস্টেমের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। বর্তমানে এটি ড্রোন লক্ষ্যবস্তুর বিরুদ্ধে লাইভ ফায়ারিং ট্রায়ালের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। যদি এই চূড়ান্ত পরীক্ষাও সফল হয়, তবে এটি শীঘ্রই ভারতীয় বিমান বাহিনীর Su-30MKI, Tejas MkIA/II, Rafale এবং ভবিষ্যতের 5th Gen Stealth Fighter AMCA-তে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
ভিভো'র সবচেয়ে পাতলা ফোন, অসাধারণ ফিচারের সঙ্গে পান দুর্দান্ত ফটোগ্রাফি, দাম কত?
Astra MkII-এর প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য
- ডুয়াল-পালস রকেট মোটর: ক্ষেপণাস্ত্রটিকে দুটি ধাপে গতি ও ক্ষমতা দেয়, যা ১৬০ কিমি বা তার বেশি দূরত্বে নিখুঁত আঘাত নিশ্চিত করে।
- সক্রিয় রাডার হোমিং সিকার: টার্গেট ট্র্যাকিং ও জ্যামিং প্রতিরোধে সক্ষম। পাশাপাশি রয়েছে ইলেকট্রনিক কাউন্টার-কাউন্টারমেজার (ECCM)
- ডিজিটাল ফায়ার কন্ট্রোল: স্মার্ট ফ্লাইট কম্পিউটার বাস্তব সময়ে পথ নির্ধারণ করে নির্ভুল আঘাত নিশ্চিত করে।
কোন কোন যুদ্ধবিমানে Astra MkII যুক্ত করা হবে?
- Tejas MkIA & MkII: হালকা যুদ্ধবিমান যা পুরানো মিগ বিমানের বিকল্প।
- Su-30MKI: ভারতের প্রধান যুদ্ধবিমান, যার ২৬০+ ইউনিট সক্রিয়।
- Rafale: ফরাসি বহুমুখী স্টিলথ ফাইটার, Meteor ও SCALP অস্ত্রবাহী।
- AMCA: ভারতের ভবিষ্যতের পঞ্চম প্রজন্মের স্টিলথ যুদ্ধবিমান, ২০৩০ নাগাদ চালু হবে।
কৌশলগত সুবিধা ও আত্মনির্ভরতা
Astra MkII শুধুমাত্র ভারতীয় প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করবে না, বরং আমদানি নির্ভরতাও হ্রাস করবে। এটি “মেক ইন ইন্ডিয়া” উদ্যোগের এক বিশাল সাফল্যের প্রতিচ্ছবি। AIM-120D AMRAAM-এর সঙ্গে তুলনীয় এই ক্ষেপণাস্ত্র ভারতকে বিশ্ব মানের প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষার তালিকায় আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।