New Update
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/06/19/cyber-crime-what-is-dmv-scam-2025-06-19-17-05-53.jpg)
মাত্র একটি ক্লিকেই খালি হবে অ্যাকাউন্ট, জেনে নিন DMV কেলেঙ্কারি সম্পর্কে। কীভাবে এড়াবেন এই ভয়ঙ্কর জালিয়াতি?
Cyber Crime: ডিএমভি জালিয়াতি হল সাইবার জালিয়াতির একটি নতুন পদ্ধতি, যেখানে ভুয়ো সরকারি বার্তা পাঠিয়ে ফিশিং লিঙ্কে ক্লিক করার জন্য লোকেদের প্রলুব্ধ করা হয়।
মাত্র একটি ক্লিকেই খালি হবে অ্যাকাউন্ট, জেনে নিন DMV কেলেঙ্কারি সম্পর্কে। কীভাবে এড়াবেন এই ভয়ঙ্কর জালিয়াতি?
Cyber Crime: মাত্র একটি ক্লিকেই খালি হবে অ্যাকাউন্ট, জেনে নিন DMV কেলেঙ্কারি সম্পর্কে। কীভাবে এড়াবেন এই ভয়ঙ্কর জালিয়াতি?
ডিএমভি জালিয়াতি হল সাইবার জালিয়াতির একটি নতুন পদ্ধতি, যেখানে ভুয়ো সরকারি বার্তা পাঠিয়ে ফিশিং লিঙ্কে ক্লিক করার জন্য লোকেদের প্রলুব্ধ করা হয়।
আজকালকার যুগে সবার হাতে স্মার্টফোন। আর ডিজিট্যাল জমানায় হুহু করে বাড়ছে সাইবার জালিয়াতি। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে সাইবার জালিয়াতির নয়া পদ্ধতি বুক কাঁপিয়ে দেবে। এখন একটি নতুন সাইবার অপরাধের কথা প্রকাশ্যে এসেছে।
অবিলম্বে জানুন কী এই DMV কেলেঙ্কারি? কীভাবে এড়াবেন এই সাইবার প্রতারণা? এটি এমন এক জালিয়াতির পদ্ধতি। যেখানে আপনার ফোনে একটি বার্তা আসবে যা দেখে আপনি বুঝতেও পারবেন না সেটি ভুয়ো,সরকারি বিভাগ থেকে জারি করা আসল বার্তার মতই হুবহু একই রকম ভাবে সেই মেসেজ গ্রাহকদের ফোনে আসে।
ডিএমভি জালিয়াতির মাধ্যমে, আপনি এমন একটি টেক্সট মেসেজ পাবেন যেটি হুবহু কোন সরকারি দফতর থেকে জারি করা বার্তার মতই। ট্রাফিক নিয়ম লঙ্ঘন অথবা আপনার বকেয়া বিদ্যুৎ বিল বাকি, এই জাতীয় মেসেজে একটি লিঙ্ক থাকবেএবং প্রায়ই ".gov" কথাটি লেখা থাকবে, যাতে আপনি মনে করেন এটি কোনও সরকারি ওয়েবসাইট থেকে আসা বার্তা। আপনি সেই লিঙ্কে ক্লিক করার সাথে সাথেই আপনাকে একটি ভুয়ো ওয়েবসাইট আপনার সামনে খুলবে। সেখানে আপনার কাছে ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন ব্যাঙ্কের বিবরণ, ক্রেডিট কার্ড নম্বর ইত্যাদি চাওয়া হয়। কখনও কখনও আপনার ফোনে ম্যালওয়্যারও ইনস্টল করা যেতে পারে যা নীরবে আপনার ডেটা চুরি করতে পারে।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, এই জালিয়াতির ঘটনা চিন থেকে পরিচালিত হচ্ছে এবং সম্প্রতি আমেরিকায় এই ধরণের বার্তা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। জুন মাসে, এই বার্তাগুলির সংখ্যা ৭০০% বৃদ্ধি পেয়েছে। এর অর্থ হল প্রতারকরা লক্ষ লক্ষ মার্কিন লাগরিককে টার্গেট করেছে।
রিপোর্ট অনুসারে, একজন সাইবার অপরাধী প্রতিদিন ২০ লক্ষ ভুয়ো বার্তা পাঠাতে পারেন এই নয়া প্রযুক্তিতে। সংখ্যাটা মাসে ৬ কোটিতে পৌঁছাতে পারে। ফলে বৃহৎ পরিসরে মানুষ এই প্রতারণার শিকার হতে পারে বলে আশঙ্কা। এই বিপদ কেবল আমেরিকাতেই সীমাবদ্ধ নয় - ভারতের মতো দেশেও, এই ধরণের টেক্সট প্রতারণার মাধ্যমে মানুষ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। শুধুমাত্র পদ্ধতিটি কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।
যদি আপনি এমন কোনও বার্তা পান যেখানে ট্রাফিক জরিমানা, যানবাহন রেজিস্ট্রেশন, অথবা কোনও সরকারি দফতরের নামে জারি করা কোন মেসেজ। যদি তাতে আপনাকে কোনও লিঙ্কে ক্লিক করতে বলা হয়- তাহলে অবিলম্বে সতর্ক থাকুন।