Durga Puja 2019, Kolkata: পুজো শেষের মুখে। আকাশ বাতাসে দশমীর সুর। চারপাশে বিসর্জনের আবহ। মা দুর্গার এবার কৈলাসে ফেরার পালা। বাঙালির সংস্কৃতিতে মা দুর্গা ঘরেরই মেয়ে। আর ঘরের মেয়ে ঘরে ফিরলে যেমন আনন্দ, ফেরার সময় তেমনই সবার চোখ ছলছল। বিজয়া দশমী সেই ভেজা চোখে বিদায়ের দিন।
হিন্দু পুরাণ মতে নবমীর দিন দেবী দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন। নবমীকেই পুজোর শেষ দিন হিসেবে ধরা হয়। দশমীতে বরণের পরেই প্রতিমা বিসর্জন। বিসর্জন শুনলেই কেমন মন খারাপ ঘিরে ধরে আমাদের। একটা ফাঁকা ফাঁকা ভাব, একটা বুক হু-হু করা কষ্ট।
আবহাওয়া দফতরের সতর্কতা রয়েছে, রয়েছে মেঘের ভ্রুকুটি, তবু তাতে পরোয়া নেই মানুষের। কাজ বেড়েছে পুলিশের, কাজ বেড়েছে স্বেচ্ছাসেবকদের। কিন্তু এমন কাজের ভার ও দায়িত্ব তো সারা বছরের হিসেবেই ধরা থাকে। কত জায়গায়, কত জন শুধু এই পুজো উপলক্ষেই পরিকল্পনা করতে থাকেন, ছুটি কাটানোর, উৎসব পোহানোর নানা পরিকল্পনা। নবমী তাঁদের সকলের কাছেই বার্তা দেয়, এবার পালা শেষ হতে চলেছে।
Live Blog
Durga puja 2019 : মণ্ডপে গিয়ে নয়, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলার লাইভ ব্লগেই এবার ঠাকুরদেখা, সব আপডেট রইল এখানে, Follow the Updates here:
নবমীর দিন জুহুতে অভিনেতা বিশ্বজিতের পুজোয় এলেন বলিউড স্টার হৃতিক রোশন ও তাঁর বাবা রাকেশ রোশন।
Mumbai: Rakesh Roshan and Hrithik Roshan at veteran actor Biswajit Chatterjee's Durga Puja pandal in Juhu. #DurgaPuja pic.twitter.com/JHkPFFuJv2
— ANI (@ANI) October 7, 2019
জানবাড়িতে রানি রাসমণির বাড়ির পুজো#DurgaPuja2019 https://t.co/I4HBeRAoo9 pic.twitter.com/GwiZjYm2cs
— IE Bangla (@ieBangla) October 7, 2019
থিম পুজোর ভিড়ে বাংলার সাবেকি পুজোর মেজাজ ধরে রেখেছে যে ক’টি বনেদি বাড়ি, তার মধ্যে সুরুলের রাজবাড়ি অন্যতম। লালমাটির দেশ বীরভুমের সুরুল রাজবাড়ি। ষষ্ঠীতে হয় সরকার বাড়ির বোধন। সপ্তমীতে নবপত্রিকাকে স্নান করিয়ে এসে স্থাপন করা হয়েছে রাজবাড়িতে। সে এক বেশ জমজমাট শোভাযাত্রা। প্রতিবছর তাতে শামিল হন পরিবারের সব সদস্য এবং গ্রামবাসীরা। সে এক এলাহি ব্যাপার। এ বছরেও তার অন্যথা হয়নি। এ বছর ২৮৫ বছরে পড়ল সুরুলের সরকার বাড়ির পুজো।শান্তিনিকেতন থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে চারপাশ আলো করে দাঁড়িয়ে রয়েছে সুরুল রাজবাড়ি। পুজোর মাস খানেক আগে থেকেই মেজাজটা চলে আসে রাঙা মাটির দেশে। শেষ ক দিন পুজোর প্রস্তুতি চলে তুঙ্গে। নাটমন্দিরে চলে প্রতিমা সাজানোর কাজ। বছরের এই ক’টা দিন ঝলমল করবে রাজবাড়ি। আশেপাশে যে যার কাজে ব্যস্ত। বিস্তারিত পড়ুন, এখানে
রানী রাসমণির ছোট মেয়ের বাড়ির পুজোর আরতি।
রানী রাসমণির ছোট মেয়ে জগদম্বার স্বামী মথুরামোহনের বাড়ির পুজো#DurgaPuja2019https://t.co/I4HBeRAoo9 pic.twitter.com/j5qpzrj4cD
— IE Bangla (@ieBangla) October 7, 2019
নবমীর সকালে সাহা বাড়িতে উমার আরতি।
নবমীর সকালে আরতি মধ্য কলকাতার রামগোপাল সাহা বাড়ির পুজোয়#DurgaPuja2019 https://t.co/I4HBeRAoo9 pic.twitter.com/lCbrjSRpCe
— IE Bangla (@ieBangla) October 7, 2019
বাংলা থিয়েটারের স্বনামধন্য পরিচালক অরুণ মুখোপাধ্যায়ের ছেলে সুজন মুখোপাধ্যায় সর্বত্র নীল মুখোপাধ্যায় নামেই বেশি পরিচিত। তিনি ও তাঁর দাদা, পরিচালক সুমন মুখোপাধ্যায় (লাল) ছোটবেলায় বেশ কিছু বছর কাটিয়েছেন তাঁদের শিবপুরের বাড়িতে, যা এই অঞ্চলে ডাক্তারবাড়ি নামেই পরিচিত। শিবপুরের এই মুখোপাধ্যায় পরিবারের পূর্বতন প্রজন্মের বহু সদস্যই ছিলেন চিকিৎসক এবং তাঁরা এলাকার দরিদ্র মানুষের বিনামূল্যে চিকিৎসা করতেন। সেই থেকেই এই বনেদি বাড়ির নাম হয়ে গিয়েছে ডাক্তারবাড়ি। বর্তমান প্রজন্মেরও অনেকে চিকিৎসকের পেশাকে বেছে নিয়েছেন। এই বনেদি পরিবারের পুজো ডাক্তারবাড়ির পুজো বলেই বিখ্যাত শিবপুর অঞ্চলে। বিস্তারিত এই প্রতিবেদনে নবমীতে কাদামাটি আর ঠাকুরদালানে নাটক!
রাজ্যবাসীকে মহানবমীর শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
Greetings to all on the occasion of Maha Nabami
সকলকে জানাই মহানবমীর শুভেচ্ছা
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) October 7, 2019
পুজোর আমেজ ভিনরাজ্যেও। ঝাড়খণ্ডের একটি পুজো মণ্ডপ।
Jharkhand: A #DurgaPuja pandal in Garhwa has been designed on the theme of Hinglaj Mata Temple of Balochistan. pic.twitter.com/NWxRwCPOEL
— ANI (@ANI) October 7, 2019
পুজোর আনন্দে তাল কাটতে মাঝে মধ্যেই শরতের আকাশে চোখ রাঙাচ্ছে ‘অসুর’ বৃষ্টি। সপ্তমী, অষ্টমীর মতো নবমীতেও সকাল থেকে আকাশের মুখভার। কখনও মেঘলা আকাশ তো কখনও রোদের দেখা, আকাশের এই খামখেয়ালিপনা নিয়েই উমা বন্দনার শেষদিনে সকাল শুরু করেছে তিলোত্তমা। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজও দিনভর কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বিস্তারিত এই প্রতিবেদনে নবমীতে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস
গল্পটা ঠিকসিনেমার মতো । বলা ভালো ‘গল্প হলেও সত্যি’। আমরা সবাই কিছু না কিছু স্বপ্ন দেখেছি শৈশবে। বড় হওয়ার যুদ্ধে সে সব ফিকে হয়ে গিয়েছে কালে কালে। এই মেয়ের গল্পটা আর পাঁচজনের চাইতে অনেকটাই আলাদা। পাঁচ বছর বয়সে প্রথম স্বপ্ন দেখার শুরু। কিশলয়ের পাতায় হিলারি আর তেনজিং-এর গল্প পড়ে আর পাঁচটা শিশুর মতোই পিয়ালি ভেবে নিয়েছিল, বড় হলে হিমালয়ের বুকে দাপিয়ে বেড়াবে। রোদ্দুর হতে চাওয়া অমলকান্তিদের মত ছাপাঘানার অন্ধকার ঘরে বাকী জীবনটা কাটাতে হয়নি চন্দননগরের পিয়ালি বসাককে। অন্ধকার যে এসে পথ ঢাকেনি, তা কিন্তু নয়। তবে সে আঁধার থেকে বেরোতে চেয়ে আজীবন লড়াই করে গিয়েছে ২৯ বছরের মেয়েটা। বিস্তারিত পড়ুন...
এবছর শহরের প্যান্ডেলে দর্শনার্থীদের সংখ্যা যে বেশ কম, তা সাদা চোখেই মালুম হচ্ছে। তেমন গুঁতোগুঁতি নেই, খাবার দোকানের সামনে লম্বা লাইন নেই। মেট্রোতে ওঠাও সম্ভব হচ্ছে। তবে কলকাতা শহরের যানজট তার চিরাচরিত ধর্ম বজায় রেখেছে। টালা ব্রিজের সৌজন্যে যানজটের মাত্রা আরও বেড়েছে। কিন্তু কেন হঠাৎ এ বছর দর্শনার্থীদের সেই ঢল দেখা গেল না, যেমনটা গত বছর পর্যন্তও নজর কেড়েছে? বিস্তারিত এই প্রতিবেদনে মহালয়া থেকেই ঠাকুর দেখা, তাই কি কমছে ভিড়ের চাপ?
আজ মহানবমী। হিন্দু পুরাণ মতে মা দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন দশমীতে। সেই দিক থেকে দেখতে গেলে যুদ্ধের শেষ দিন নবমী। অষ্টমী আর নবমীর সন্ধিক্ষণে হয় সন্ধি পুজো। তারপরেই পড়ে যায় নবমী। বিস্তারিত এই প্রতিবেদনে Happy Durga Navami 2019 (Maha Navami) Wishes: নবমী ভালো কাটুক সব্বার
বিভিন্ন পুরস্কারে সম্মানিত দক্ষিণ কলকাতার এই পুজোর জনপ্রিয়তা উত্তরোত্তর বেড়েছে। এবছরও নিখুঁত শিল্পকর্মের চিহ্ন মণ্ডপের ভেতরে-বাইরে। সঙ্গে প্রতিমার অনন্য, ব্যতিক্রমী রূপ।
দক্ষিণ কলকাতার চক্রবেড়িয়ার পুজো গত কয়েক বছর ধরে অসামান্য শৈল্পিক মণ্ডপসজ্জা এবং প্রতিমার দৌলতে শিরোনামে এসেছে বারবার। বিশেষভাবে উল্লেখ্য এই পুজোর আলোকসজ্জাও।
সুরুচি সংঘের পুজো। বরাবরের ক্রাউড-পুলার। নিউ আলিপুরের এই পুজোয় একবার ঢুঁ না মারলে কলকাতার পুজো-দর্শনই যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। মণ্ডপ, আলোকসজ্জা আর প্রতিমার কয়েক ঝলক রইল।
"বাড়ির কাজের মেয়েটির মধ্য়েও দুর্গাকে পাই। তারা যেভাবে প্রতিকূলতার মধ্য়ে দিয়ে এগিয়ে যায়, সেটার তারিফ করতেই হয়। যেভাবে লড়াই করে ছেলেমেয়েদের মানুষ করছে, সংসার চালাচ্ছে! ভাবলেই চোখে জল চলে আসে।" বলছেন অ্যান্টার্কটিকে পদার্পণকারী ভারতের প্রথম মহিলা অভিযাত্রী। বিস্তারিত পড়ুন এখানে
উত্তর কলকাতার মাণিকতলা অঞ্চলের বিখ্যাত এবং অত্যন্ত জনপ্রিয় পুজো চালতাবাগান লোহাপট্টি। অন্যান্য বছরের মতোই জমকালো এবারও
গত কয়েক বছর ধরে মণ্ডপসজ্জার অভিনবত্বের দৌলতে নজর কেড়েছে হিন্দুস্তান পার্কের পুজো। সঙ্গে যোগ করুন অভিনব প্রতিমা এবং ব্যতিক্রমী 'থিম মিউজিক'। সব মিলিয়ে পুজোও বলতে পারেন, আবার শিল্প প্রদর্শনীও
শিবমন্দিরের পুজো। ভাবনার স্বকীয়তায় চিরদিনই নজর কাড়ে দক্ষিণ কলকাতার এই পুজো। সেই ট্র্যাডিশন যে সমানে চলেছে, মণ্ডপসজ্জাই বলে দিচ্ছে।
ইভটিজিং রুখতে এবারও শহর জুড়ে সক্রিয় কলকাতা পুলিশের বিশেষ মহিলা বাহিনী 'উইনার্স'। সঙ্গের ছবিতে 'উইনার্স'-দের সজাগ উপস্থিতি সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে।
উত্তর কলকাতার জগৎ মুখার্জি পার্কের পুজোর থিম নির্বাচনে চমক থাকে প্রতিবারই। এবারও ব্যতিক্রম নয়। মণ্ডপে উঠে এসেছে বেনারসের দশাশ্বমেধ ঘাট।
রাজা সুবোধ মল্লিক রোডে ভেঙে পড়ল বাঁশের তোরণ। ক্ষয়ক্ষতির কোন খবর নেই। এই মুহূর্তে যান চলাচল আংশিক ব্যাহত যাদবপুর থেকে গড়িয়াগামী রাস্তায়। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সরানো হচ্ছে ভেঙে পড়া কাঠামো।
দক্ষিণ কলকাতার সবচেয়ে বিখ্যাত পুজোগুলির অবস্থান রাসবিহারী চত্বরের এক কিলোমিটার রেডিয়াসের মধ্যে। অষ্টমীর সন্ধ্যেয় রাসবিহারী জমজমাট #durgaashtami #DurgaPuja2019 #Ashtami pic.twitter.com/PkM2fji3T0
— IE Bangla (@ieBangla) October 6, 2019
ত্রিধারা সম্মিলনীর পুজো। উদ্বোধনের পরের দিন থেকেই যা প্রচুর ভিড় টানছে দর্শনার্থীদের। বৈচিত্র্যে এবং অভিনবত্বে ত্রিধারার পুজো এবারও সুপারহিট। কেন সুপারহিট, সঙ্গের ছবিগুলিতেই পরিষ্কার। চোখ ফেরানো দায়।
এবছর শহরের প্যান্ডেলে দর্শনার্থীদের সংখ্যা যে বেশ কম, তা সাদা চোখেই মালুম হচ্ছে। তেমন গুঁতোগুঁতি নেই, খাবার দোকানের সামনে লম্বা লাইন নেই। মেট্রোতে ওঠাও সম্ভব হচ্ছে। তবে কলকাতা শহরের যানজট তার চিরাচরিত ধর্ম বজায় রেখেছে। টালা ব্রিজের সৌজন্যে যানজটের মাত্রা আরও বেড়েছে। কিন্তু কেন হঠাৎ এ বছর দর্শনার্থীদের সেই ঢল দেখা গেল না, যেমনটা গত বছর পর্যন্তও নজর কেড়েছে? বিস্তারিত পড়ুন- মহালয়া থেকেই ঠাকুর দেখা, তাই কি কমছে ভিড়ের চাপ?
শ্রীভূমির পুজো মানেই সেখানে থাকবে চমক। এবছর এই পুজো উদ্বোধনে এসেছিলেন পিভি সিন্ধু এবং পুলেল্লা গোপিচাঁদ।
'ধর্মনিরপেক্ষ পুজো' থিম করে কোপের মুখে পড়ল কলকাতার বেলেঘাটা ৩৩ পল্লীর পুজো। অভিযোগ, পুজোর মধ্যেই প্যান্ডেলে আজানের সুর বাজিয়ে ধর্ম নিয়ে এক ভিন্ন বাতাবরণ তৈরি করছে এই পুজো। বেলেঘাটার এই পুজোকে ঘিরে ঝড় বয়ে গেছে সোশ্যাল মিডিয়াতেও। বিস্তারিত পড়ুন এখানে
বিয়ের পর প্রথম পুজো নুসরত-নিখিলের। তাই প্রতিটা মূহুর্তই বেশ তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করছেন তারা। ষষ্ঠীর দিন থেকেই শুরু হয়েছে উদযাপন। সপ্তমীর প্রেমের ছবিও তিনি তারা পোস্ট করেছেন সোশাল মিডিয়ায়। তবে অষ্টমীর সকালটা আর পাঁচজন বাঙালির মতো সাবেকী ধাঁচেই কাটল তাদের। লাল শাড়ি, সিঁথিতে সিঁদুর পরে মণ্ডপে পৌঁছলেন অভিনেত্রী। পাশে নিখিলও সেজেছিলেন লাল পাঞ্জাবিতে।
প্রথা অনুযায়ী মহাষ্টমীতে কুমারী পূজা অনুষ্ঠিত হলো কামারপুকুর শ্রী রামকৃষ্ণ মঠে। এই উপলক্ষে এদিন মঠ প্রাঙ্গনে অসংখ্য ভক্তের সমাগম ঘটে। এখানে বৈদিক মতে ব্রহ্মচারীরা পূজা করে থাকেন। পাঁচ বছরের নিচে ব্রাহ্মণ কন্যাকে পুজো করা হয়। মঠের অধ্যক্ষ স্বামী লোকেত্যরানণ্দ জানান এই মঠে যাঁরা রঘুবীরের পূজো করেন তাঁদের পরিবারের পক্ষ থেকেই এবার কুমারী নির্বাচন করা হয়েছে । এদিন কুমারী পুজার পর সন্ধি পূজো হবে । তারপর প্রায় ৭ হাজার জন দর্শনার্থীর ভোগের আয়োজন করা হয়েছে।
কামারপুকুর শ্রী রামকৃষ্ণ মঠে চলছে মাতৃবন্দনাhttps://t.co/Qbo8TupkgH pic.twitter.com/tY35Ti50C6
— IE Bangla (@ieBangla) October 6, 2019
দমদম তরুণ সংঘের পুজোয় এবার নতুন ভাবনা। পৃথিবীর উষ্ণায়ণকে নিয়েই এবার থিম এই ক্লাবের। যেখানে শ্বাস নিতে মা দুর্গাকেও পরতে হয়েছে অক্সিজেন মাস্ক।
ছবি: শশী ঘোষ
মধ্য কলকাতার অন্যতম পুজো কলেজ স্কোয়ারের এই দুর্গাপুজো। বিশাল ঝাড়বাতি, আলোকসজ্জা, মণ্ডপসজ্জায় বর্ণময় কলেজ স্কোয়ায়ের এই পুজো মধ্য কলকাতার মধ্যমণি।
দক্ষিণ কলকাতার বিখ্যাত পুজোদের মধ্যে অন্যতম দেশপ্রিয় পার্কের পুজো। ষষ্ঠীতেই মণ্ডপে ছিল চোখে পড়ার মতো ভিড়। প্রতি বছরের মতো এ বছরেও থিমের ভাবনায় অভিনবত্ব ছিল দেশপ্রিয় পার্কে।
অষ্টমী পুজো শেষ হতেই শুরু হয়েছে কুমারী পুজো। প্রতি বছরের মতো এবারেও মহাষ্টমীতে সাড়ম্বরে কুমারী পুজো হচ্ছে বেলুড় মঠে। বেলুড় মঠে দুর্গাপুজো শুরু করেন স্বামী বিবেকানন্দ। সারদা দেবীর নামে দুর্গাপুজোর সঙ্কল্প করা হয়েছিল। সেই প্রথা মেনে এখনও চলছে সেই পুজো। অষ্টমীতে সকাল থেকে বেলুড় মঠে ভক্তের সমাগম।
আজ মহাষ্টমী। মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে পুষ্পাঞ্জলিhttps://t.co/Qbo8TupkgH pic.twitter.com/hWbHMFmdbU
— IE Bangla (@ieBangla) October 6, 2019
আজ মহাষ্টমী। ধূপ প্রদীপের ধোঁয়া, ঢাকের বাদ্যি, কাঁসর ঘণ্টায় মাতোয়ারা দুর্গা মণ্ডপ। অষ্টমীর পুজো শেষে মণ্ডপে মণ্ডপে পুষ্পাঞ্জলি। উদাত্ত কণ্ঠে স্তোত্রপাঠ। বেলা গড়ালেই সন্ধি পুজো। তারপরই পড়ে যাবে নবমী তিথি। পাড়ার পুজো হোক, বা বাড়ির, মহাষ্টমী মানেই বিশেষ ভোগ। সব মিলিয়ে দুর্গাপুজো জমজমাট।
মহা সপ্তমীতে শারদীয়ার শুভেচ্ছা জানিয়ে নিজের ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করলেন অভিনেত্রী কোয়েল মল্লিক। বললেন, 'পুজো সবার ভাল কাটুক, আনন্দে কাটুক।' সদ্য প্রকাশ পেয়েছে কোয়েল মল্লিক অভিনীত সিনেমা 'মিতিন মাসি'। যা ইতিমধ্যেই দর্শকদের মন কেড়েছে। শারদীয়া শুভেচ্ছার মাঝে তাই দর্শকদের ধন্যবাদ দিতে ভুললেন না মল্লিক বাড়ির কন্যা।
সল্টলেকের পুজোগুলোর মধ্যে অন্যতম এফডি ব্লকের পুজো। এবারও থিমের চমকে এফডি ব্লকের পুজো ঘিরে মানুষের ঢল। প্রতিমার রূপ এখানে সাবেকি।
ঠাকুর দেখতে গিয়ে ঝলসে যাবে চোখ! এমনটাই মত মধ্য কলকাতার সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের দর্শনার্থীদের। এখানের ঠাকুরের সোনার বরণ। মণ্ডপেও ঝলমলে সাজ। প্রতি বছরের মতো এবছরেও দর্শনার্থীদের জন্য এক সুবর্ণ চমকই অপেক্ষা করছে এই পুজো মণ্ডপে।
এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
যে প্রতিমা না দেখলে বাঙালির পুজো সম্পূর্ণ হয় না, সেই বাগবাজার সর্বজনীনের পুজোর সাবেকি প্রতিমা। মনভুলানো এই দুর্গা প্রতিমার দর্শনে শহর এবং শহরতলী থেকে আসে প্রচুর দর্শনার্থী।
কলকাতার পুজোর পাশাপাশি সেজে উঠেছে হাওড়াও। রামরাজাতলার ১০ পল্লির ঠাকুরের মৃন্ময়ীকে দেখে জুড়িয়ে যাবে চোখ।
উত্তরের পুজো বলতেই সাবেকি একচালার ঠাকুরের কথাই মনে আসে। উত্তর কলকাতায় বহু বাড়িতে এখনও সেই সাবেকী পুজোর চলই থেকে গেছে। এমনকি বারোয়ারি পুজোর মধ্যে অন্যতম বাগবাজার সর্বজনীনেও দেখা যায় বিশাল সাবেকি প্রতিমা। তবে দক্ষিণ কলকাতার সঙ্গে পাল্লা দিতে উত্তরের বিভিন্ন পুজোয় দেখা যায় থিমের আধিপত্য। সেরকমই কুমোরটুলি সর্বজনীনের এবারের পুজোয় উঠে এল এমনই একটি থিম।
ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে, মণ্ডপে, মণ্ডপে দর্শনার্থীরা ভিড়ও জমিয়েছেন। সেই সঙ্গে পুজো শুরু অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে। বালিগঞ্জ প্লেসের চট্টোপাধ্যায় বাড়ির পুজো জনপ্রিয়। তবে পুজোটা সুদীপা-অগ্নিদেবের কাছে বিশেষ আনন্দের। তাদের নতুন অতিথির প্রথম পুজো বলে কথা। ঠিকই ধরেছেন, তাদের ছেলে আদিদেবের সঙ্গে পুজো কাটাচ্ছেন তারা। সেই ছবি শেয়ারও করছেন সোশাল মিডিয়ায়। সবিস্তারে পড়ুন- ছেলেদের নিয়েই পুজো শুরু সুদীপা-অগ্নিদেবের
পুজোর আনন্দে জল ঢালতে কলকাতায় ঝেঁপে আসছে বৃষ্টি। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, নবমীর পর থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে কলকাতায়। ঘূর্ণাবর্তের জেরে দশমীতে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে হাওয়া অফিস। এদিকে, সপ্তমীর সকালে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিতে ভিজল কলকাতা। সকালে খটখটে রোদের দেখা মিললেও, কিছুক্ষণ বাদেই কালো মেঘে মুখ ঢাকে শহরের আকাশ। বৃষ্টির জেরে ঠাকুরদেখায় খানিকটা ছন্দপতন ঘটেছে ঠিকই, তবে অনেকেই বৃষ্টি মাথায় নিয়েই দেবীদর্শনে মেতেছেন। উল্লেখ্য, চতুর্থী, পঞ্চমী, ষষ্ঠীর দিন কলকাতায় সেভাবে বৃষ্টির দেখা মেলেনি। তাই বৃষ্টি দুর্ভোগ না থাকায় নির্বিঘ্নে দুর্গা দর্শন করতে পেরেছেন শহরবাসী। বিস্তারিত এই প্রতিবেদনে নবমীর পর ভারী বৃষ্টির ভ্রুকুটি, সপ্তমীর সকালে ছাতা মাথায় দুর্গা দর্শন শহরবাসীর
পুজোর কলকাতায় ঠাকুর দেখার জন্য পরিবহণ মাধ্যম হিসেবে মেট্রো বরাবরই পছন্দ শহরবাসীর। কম সময়ে প্যান্ডেল হপিংয়ের জন্য সকলেই মেট্রোকে বেছে নেন। শহরবাসীর স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে পুজোর সময় অতিরিক্ত ট্রেনও চালান মেট্রো কর্তৃপক্ষ। শুধু তাই নয়, পুজোর ক’টা দিন ভোররাত পর্যন্ত মেলে মেট্রো পরিষেবা। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
বুকের মধ্যে ফাঁকা লাগার এই তো শুরু। ভাঙ্গা মেলার মাঠ হয়ে মন এখন ক'দিন গুমরে গুমরে কাঁদবে। এতদিন হৈহৈ করে কাটানো ঠাকুর দালান অথবা পাড়ার মণ্ডপে জ্বলবে একলা প্রদীপ।
যে কোনও বনেদি অথবা রাজবাড়ির পুজোর বিসর্জন হয় নির্ঘণ্ট মিলিয়ে, শোভাবাজার রাজবাড়ির পুজোও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে দশমী বলে কি মানুষের ভিড় কিছু কম?
কলকাতা শহরে বনেদি বাড়ির পুজোর সংখ্যাও নেহাত কম নয়। সে সব বাড়িতেও শুরু হয়ে গিয়েছে বরণ। বাড়ির মহিলারা একে একে বরণ করছেন মা দুর্গাকে। চলছে মহিলাদের সিঁদুর খেলা।
১০১ বছরের বাগবাজার সর্বজনীন যেমন স্বতন্ত্র পুজোর সাবেকিয়ানার জন্য, তেমনই অভিনব এখানকার সিঁদুর খেলা। মঙ্গলবার সকালের অঞ্জলি শেষেই দেবী বরণে মাতল বাগবাজার।
ছবি- শশী ঘোষ
৭ অক্টোবর বিকেল ৩ টে ৬ মিনিট পর্যন্ত ছিল নবমী। দশমী তিথি রয়েছে মঙ্গলবার বিকেল ৪টে ২০ মিনিট পর্যন্ত। তারপরেই দেবীর বিসর্জন। ফের দীর্ঘ এক বছরের অপেক্ষা। শহরের বড় বড় পুজোগুলো কার্নিভ্যালের জন্য মঙ্গলবার প্রতিমা বিসর্জন না দিলেও প্রতিমা বরণ, ঘট বিসর্জন হবে পঞ্জিকা মেনেই।
নবমীতে জনজোয়ার অব্যাহত। কলকাতার বিখ্যাত পুজো প্যান্ডলে ভিড় উপচে পড়ছে। এর মধ্যেই কলকাতার একটি মণ্ডপে ধুনুচি নাচ।
ভুবনেশ্বরে বেশ কিছু পুজোর থিম এবার এবার ইলোরা গুহা-ভাস্কর্য এবং আদিম জনজীবন। এই পুজো দেখতেই ভিড় জমাচ্ছেন দর্শনার্থীরা।
অষ্টমীতে স্বামী নিখিল জৈনের সঙ্গে অঞ্জলি দিয়েছেন নুসরত জাহান। প্রতি বছরের মতো এবছরও শারদোৎসবে পুরোদমেই সামিল হয়েছেন সাংসদ-অভিনেত্রী। কিন্তু ৭ অক্টোবর, নবমীর দিন সকালে প্রযোজক শিবাজি পাঁজা হঠাৎই অভিনেত্রীর ধর্মবিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুললেন। বিস্তারিত পড়ুন, এখানে