ED raid: এবার বালি! পাহাড়প্রমাণ বিরাট দুর্নীতির শিকড়ের খোঁজে ED, কলকাতা-সহ ২২ জায়গায় তল্লাশি

illegal sand mining: আবারও জোরদার তৎপরতা ইডির। কলকাতার পাশাপাশি জেলায়-জেলায় তল্লাশি অভিযান।

illegal sand mining: আবারও জোরদার তৎপরতা ইডির। কলকাতার পাশাপাশি জেলায়-জেলায় তল্লাশি অভিযান।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Enforcement Directorate raids, illegal sand mining West Bengal, Kolkata money laundering, Sheikh Zahirul Ali, Jhargram sand business, Behala sand trade, CM Mamata Banerjee corruption allegations, central agency investigations, illicit funds tracking, illegal mining operations,বালি পাচার

illegal sand mining: কলকাতা-সহ একাধিক জেলায় ইডির অভিযান।

ED raids:গরু, কয়লার পর এবার বালি! অবৈধ বালি উত্তোলনের মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের টাকা পাচারের অভিযোগের তদন্তে কলকাতা-সহ রাজ্যের ২২ জায়গায় তল্লাশি অভিযানে ED। সোমবার কলকাতা এবং আশেপাশের ২২টি জায়গায় অভিযানে যায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। একসঙ্গে অভিযান শুরু হয় এদিন সকাল ৬টা থেকে। কেন্দ্রীয় সংস্থার একাধিক দল পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, কলকাতা-সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় তল্লাশি চালায়।

Advertisment

ঝাড়গ্রামে একজন ব্যবসায়ীর বাড়িতে অভিযানে যায় ইডি। শেখ জহিরুল আলি নামে ওই ব্যক্তি গোপীবল্লভপুরের বাসিন্দা। যিনি বালি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। সুবর্ণরেখা নদীর তীরে অবস্থিত তার তিনতলা বাড়িটি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ বালি উত্তোলনের কারবারে ব্যবহার করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এদিন কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ঘিরে ফেলে ওই বাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। 

আরও পড়ুন- West Bengal live news Live Updates:বছর ঘুরলেই ভোট, সাংগঠনিক ফাঁকফোকর মেরামতে তৎপর অভিষেক, ফের বৈঠক জেলার নেতাদের নিয়ে

Advertisment

ঝাড়গ্রামে অভিযানের পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় সংস্থা এদিন কলকাতার বেহালার জেমস লং সরণির একটি বাড়িতেও তল্লাশি চালায়। কেন্দ্রীয় বাহিনীও এখানেও মোতায়েন রাখা হয়। সূত্র থেকে জানা যায় যে একই সংস্থা সল্টলেক সেক্টর ফাইভে আরও একটি অফিস পরিচালনা করে। কেন্দ্রীয় সংস্থা দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ বালি উত্তোলনের তদন্ত চালাচ্ছে। এই ব্যবসা থেকে সৃষ্ট অবৈধ ফান্ডিংয়েও কড়া নজর কেন্দ্রীয় সংস্থার। 

আরও পড়ুন- Durgapuja 2025: শারদোৎসবের আবহে জমজমাট দিঘা! জগন্নাথ ধামের পাশাপাশি নজর কাড়বে ISKCON-এর মন্দির

এর আগে খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের নিম্ন স্তরের কর্মীদের তীব্র সমালোচনা করেছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে "দুর্নীতিগ্রস্ত" এবং কয়লা ও বালি পাচারের মতো অবৈধ কার্যকলাপে সহায়তা করার অভিযোগ করেছিলেন।

আরও পড়ুন-BJP-TMC:বিরাট বিজয় BJP-র! তৃণমূলকে ফুৎকারে উড়িয়ে 'বিরাট সেলিব্রেশন' গেরুয়া দলের

২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে একটি সাংবাদিক সম্মেলনে, মুখ্যমন্ত্রী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, "কিছু নিম্ন স্তরের কর্মকর্তা, যারা এই সরকারকে পছন্দ করেন না, যার মধ্যে কিছু পুলিশ কর্মকর্তাও রয়েছেন, তারা টাকা নিচ্ছেন এবং বালি, কয়লা, সিমেন্ট এবং পাথর চুরির অনুমতি দিচ্ছেন... ভূমি বিভাগ কেন অলস বসে আছে? তারা চুপ কেন? আমি ইতিমধ্যেই তাদের বালি ও পাথর উত্তোলনের জন্য টেন্ডার আহ্বান করতে বলেছিলাম। কয়লায়, কেন্দ্রীয় শিল্প নিরাপত্তা বাহিনী (CISF) টাকা নিচ্ছে এবং চুরির অনুমতি দিচ্ছে।"

Bengali News Today kolkata ED