/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/17/cats-2025-10-17-10-47-28.jpg)
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিমানবন্দর হ্যাক!
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিমানবন্দর হ্যাক! হামাসের হুমকিমূলক ভিডিও ভাইরাল, ট্রাম্পের জন্য নতুন মাথাব্যথা।
আরও পড়ুন- “মারের বদলে মার হবে”, তৃণমূল সাংসদ পার্থ ভৌমিককে চরম হুঁশিয়ারি দাপুটে BJP নেতার
This is what was blaring over the loudspeakers in the Kelowna airport.
— Ryan Gerritsen🇨🇦🇳🇱 (@ryangerritsen) October 16, 2025
This had to be an inside job at these airports. pic.twitter.com/HhW8PsL84l
ইজরায়েল ও হামাসের মধ্যে শান্তিচুক্তির পর এবার নতুন করে চাপের মুখে পড়লেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্প্রতি হামাসকে ঘিরে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে। একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে হামাস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার একাধিক বিমানবন্দর হ্যাক করেছে। এরপর সেই বিমানবন্দরের স্ক্রিনে ফুটে ওঠে 'হুমকিমূলক' ভিডিও বার্তা। যাতে লেখা “হামাস জিন্দাবাদ” এবং “ফ্রি প্যালেস্তাইন” লেখা বার্তা।
আরও পড়ুন-অতর্কিতে পুলিশের শীর্ষকর্তার বাড়িতে হানা CBI-এর, উদ্ধার টাকার পাহাড়
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর)। পেনসিলভানিয়ার হ্যারিসবার্গ বিমানবন্দর এবং কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার কেলোনা বিমানবন্দরে আচমকাই স্পিকারের মাধ্যমে “হামাস জিন্দাবাদ” স্লোগান ভেসে আসে। একই সঙ্গে বিমানবন্দরের বিভিন্ন মনিটরে দেখা যায় হুমকিমূলক ভিডিও ও বার্তা। যাতে মুহূর্তের মধ্যে যাত্রী ও কর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে মুহূর্তেই।
Dear @realDonaldTrump,
— dahlia kurtz ✡︎ דליה קורץ (@DahliaKurtz) October 15, 2025
Canada's Kelowna airport had a serious security breach. Hacked with Hаmаs propaganda.
Mark Carney won't stand up to the Muslim Brotherhood, but will stand up for them.
🇨🇦 is a security threat to the world.
Thank you for your attention to this matter. pic.twitter.com/hm0DyMd3Nx
আমেরিকার সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে হ্যাকিংয়ের কারণেই। হ্যারিসবার্গ বিমানবন্দরের মুখপাত্র স্কট মিলার বলেন, “ নিরাপত্তাজনিত কারণে সঙ্গে সঙ্গে পুরো সিস্টেম আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।”এই ঘটনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে বড় প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। বিশেষত এমন সময়ে, যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে মধ্যস্থতা করে একটি শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করিয়েছিলেন। কিন্তু সেই চুক্তির অল্পদিনের মধ্যেই হামাস সমর্থকদের এই সাইবার আক্রমণ ট্রাম্পের জন্য নতুন রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন-ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প! দুলে উঠল পৃথিবী, তুমুল আতঙ্কে চরম চাঞ্চল্য, হুলস্থূল কান্ড
ঘটনার পর ট্রাম্প নিজেও হামাসের বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা দিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথসোশ্যাল-এ তিনি লিখেছেন, “হামাস যদি হিংসার পথ না ছাড়ে, তবে আমেরিকা কঠোর ব্যবস্থা নিতে দ্বিধা করবে না।”