/indian-express-bangla/media/media_files/2025/11/05/mithu-2025-11-05-11-53-59.jpg)
Purba Bardhaman News: জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষের পদত্যাগ।
এসআইআর (SIR) নিয়ে তপ্ত বঙ্গ রাজনীতির আঙিনা। এমন আবহের মধ্যেই পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ পদ থেকে পদত্যাগ করলেন মিঠু মাঝি। বিষয়টি নিয়ে আশ্চর্যজনকভাবে মুখে কুলুপ এঁটেছেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি শ্যামাপ্রসন্ন লোাহার। পদত্যাগ নিয়ে কোনও রাখঢাক রাখেননি মিঠু মাঝি। তাঁকে ফোন করা হলে তিনি জেলাশাসকের কাছে তাঁর পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার কথা স্বীকার করে নেন। একইভাবে মিঠু মাঝির পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার বিষয়টি জেলাশাসক আয়েশা রানী এ স্বীকার করেছেন।
পদত্যাগের কারণ নিয়ে মিঠু মাঝি সংবাদ মাধ্যমের কাছে সবিস্তার খোলসা করেননি। তবে নিজের বাসস্থান এলাকা জামালপুর ব্লকে থাকা দলীয় সতীর্থদের কাছে তিনি নানা হতাশার কথা জানিয়েছিলেন। সতীর্থদের কথা অনুযায়ী, মিঠু মাঝি ঠুটোঁ জগন্নাথ পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ হয়ে থাকতে চাননি। তাই বিষয়টি তিনি জেলা সভাধিপতিকে জানিয়েছিলেন, কিন্তু তাতেও কোনও কাজ হয়নি। তাই তিনি পদত্যাগ করেছেন।
স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কোন্দল ফের প্রকাশ্যে এলো বলে রাজনৈতি মহল মনে করছে। যদিও জেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, মিঠু মাঝি বছর দেড়েক আগে নদিয়ার করিমপুরের একটি কলেজে সহকারি অধ্যাপিকা পদে যোগ দেন। একদিকে জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আবার অন্যদিকে কলেজের সহকারি অধ্যাপিকা, এই নিয়ে গত এক বছরে বিস্তর জলঘোলা হয়।
আরও পড়ুন-JNU: ২০১১ থেকে ২০২৫- ৬০০ মামলার পাহাড়ে JNU! কী বলছে আদালতের নথি?
পঞ্চায়েত উন্নয়ন দপ্তরে তিনবার মিঠু মাঝির বিরুদ্ধে আরটিআই হয়।আরটিআইয়ের পরিপ্রেক্ষিতে দপ্তর থেকে জানানো হয়, এক ব্যক্তি দু'টি পদে কর্মরত থাকতে পারেন না। কারণ মিঠু মাঝি কলেজ থেকে লিয়েনের আবেদন করলেও তা মেলেনি। তাই তিনি ঘরে বাইরে বেশ সমস্যায় পড়েন। তাঁকে নিয়ে তৈরি হয় নানা বির্তক।
আরও পড়ুন-MGNREGA: তিন বছর পর গ্রামে ফিরছে রোজগার, বিশেষ শর্তে বাংলায় ফের শুরু হতে পারে ১০০ দিনের কাজ
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us