Dilip Ghosh On Operation Sindoor Success: অপারেশন ‘সিন্দুর’-এর মাধ্যমে এক ঐতিহাসিক সাফল্য অর্জন করল ভারতীয় সেনা। আর সেই সাফল্যের জন্য ভারতীয় সেনাকে স্যালুট জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার পরই এই পাল্টা অভিযানে নামে সেনাবাহিনী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী গতকাল সন্ধ্যায় দেশবাসীর উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে সাফ জানিয়ে দেন, “দেশের নিরপরাধ পর্যটকদের তাদের পরিবারের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গোটা দেশ তখন গর্জে উঠেছিল সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। আমরা শপথ নিয়েছিলাম সন্ত্রাসকে ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়ার। অপারেশন সিন্দুর সেই শপথ পূরণ করেছে।”
সংঘর্ষ বিরতির পর ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে একের পর এক সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলি। সংঘর্ষ বিরতির কৃতিত্ব ছিনিয়ে নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যদিও ভারত স্পষ্ট জানিয়েছে কোন তৃতীয় পক্ষ নয়, দু পক্ষের সমঝোতাতেই হয়েছে এই সংঘর্ষ বিরোধী।
ভারত কেন সংঘর্ষ বিরতিতে রাজি হয়েছে? আমেরিকার কথায় নাকি পাকিস্তানের অনুরোধে? এই কৃতিত্ব কার? এই প্রশ্নে প্রাক্তন সাংসদ তথা বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, বলেন, "যুদ্ধ বিরতির ক্রেডিট আমরা নেব না। কারণ সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। যুদ্ধ বন্ধ হয়নি। যাদের সমস্যা হচ্ছিল। যারা আর টানতে পারছিল না। তারা ক্রেডিট নিতে চাইছে। যারা সন্ত্রাসবাদকে মদত দিচ্ছিল তারা ধরাশায়ী হয়েছে। তারাই ক্রেডিট নিচ্ছে। সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হয়েছে ভারত থেকে। তার ক্রেডিট মোদীর। সীমার ওপারে সন্ত্রাসবাদ যতদিন থাকবে এই লড়াই চলবে। একটা ওর্য়ানিং দেওয়া হয়েছে। বিশ্বের বহু দেশ আর্থিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ভারতকে বলিয়ে সাময়িক সংঘর্ষ বন্ধ করিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানকে বিশ্বাস নেই। বলেই দেওয়া হয়েছে আগামী দিনে আবার যদি এরকম কিছু করে তার পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর হতে চলেছে"।
সংঘর্ষ বিরতি কি 'সিঁদুর মুছে' দেওয়ার বদলা অসম্পূর্ণ রাখল? এই প্রশ্নের উত্তরে বিজেপি নেতা বলেন, " ভারত চায় না পচা শামুকে পা কেটে নিজের সর্বনাশ করতে। যখন দরকার হয়েছে আমরা লড়াই করেছি। আমরা লড়াই চাইনা। আমরা বলেছি নিউক্লিয়ার অস্ত্র নো ফার্স্ট অ্যাটাক। কেউ ক্ষতি করতে এলে তাকে শিক্ষা দিতে হয়। পরিস্থিতির কারণে ব্যাপারটা সাময়িক স্থগিত আছে। কিন্তু এই যুদ্ধ থামবে না। সারা বিশ্ব সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতকে ভরসা করে। মোদির লড়াই বিশ্বের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে। বহু দেশ একা লড়তে পারছে না। তারাও ভারতকে পাশে চাইছে। পাকিস্তানের মতো দেশ ৪ দিন যুদ্ধ বন্ধ হলে সবকিছু সামলে নিতে পারবে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। না আছে অস্ত্র। না আছে টাকা। না আছে সেনার মনোবল"।
প্রাক্তন সাংসদ দিলীপ ঘোষ আরও বলেন, "পাকিস্তান কে একটা লাস্ট সূযোগ দেওয়া হয়েছে। অনেকে বলছে চিন উস্কে দিয়ে ওদের দিয়ে যুদ্ধ করিয়েছে। পুতিনের সঙ্গে মোদী বৈঠক করেছেন। এই যে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্ব বাড়ছে এবং উন্নয়ন হচ্ছে এটা কিছু দেশ চাইছে না। তারা উস্কেছে। মাঝখান থেকে বলির পাঁঠা হয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। দেশের জনতাকে বেসিক সুবিধা দিতে পারছে না। তাদের কি যুদ্ধ করা সাজে? তাদের সেনা একদিকে যায়। সরকার আরেক দিকে যায়। সেনা দুর্নীতিগ্রস্থ। তারা দেশের জনতাকে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে"।
পাকিস্তানে আদৌ ভূমিকম্প নাকি পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা? এই প্রশ্নে দিলীপ ঘোষ বলেছেন, "এই বিস্তর চর্চা চলছে। অনেকে বলছেন ভারত ওখানে ব্রহ্মস ক্ষেপনাস্ত্র ছুঁড়েছে। নূর খান এয়ার বেস লিকেজ হয়ে গেছে বলেও অনেকে বলছেন। আমেরিকা থেকে নাকি বিশেষ বিমানে রেডিয়েশন পরীক্ষা করতে বিশেষজ্ঞ এসেছে। এই ধরনের কথা গুলোর সত্য মিথ্যা জানিনা। কিছু দিন পর হয়ত সত্যি সামনে আসবে"।
Dilip Ghosh: ভারত-পাক সংঘর্ষ বিরোধী, কৃতিত্ব কার? মোদী নাকি ট্রাম্পের, স্পষ্ট করলেন দিলীপ ঘোষ
Dilip Ghosh On Operation Sindoor Success: সংঘর্ষ বিরতির পর ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে একের পর এক সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলি। সংঘর্ষ বিরতির কৃতিত্ব ছিনিয়ে নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
Dilip Ghosh On Operation Sindoor Success: সংঘর্ষ বিরতির পর ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে একের পর এক সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলি। সংঘর্ষ বিরতির কৃতিত্ব ছিনিয়ে নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ভারত-পাক সংঘর্ষ বিরোধী, কৃতিত্ব কার? মোদী নাকি ট্রাম্পের, স্পষ্ট করলেন দিলীপ ঘোষ
Dilip Ghosh On Operation Sindoor Success: অপারেশন ‘সিন্দুর’-এর মাধ্যমে এক ঐতিহাসিক সাফল্য অর্জন করল ভারতীয় সেনা। আর সেই সাফল্যের জন্য ভারতীয় সেনাকে স্যালুট জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার পরই এই পাল্টা অভিযানে নামে সেনাবাহিনী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী গতকাল সন্ধ্যায় দেশবাসীর উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে সাফ জানিয়ে দেন, “দেশের নিরপরাধ পর্যটকদের তাদের পরিবারের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গোটা দেশ তখন গর্জে উঠেছিল সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। আমরা শপথ নিয়েছিলাম সন্ত্রাসকে ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়ার। অপারেশন সিন্দুর সেই শপথ পূরণ করেছে।”
কাশ্মীর নিয়ে দুনিয়া কাঁপানো মন্তব্যের পর ফের 'ভারত-পাকিস্তান' ইস্যুতে ভয়ঙ্কর বিবৃতি ট্রাম্পের
সংঘর্ষ বিরতির পর ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে একের পর এক সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলি। সংঘর্ষ বিরতির কৃতিত্ব ছিনিয়ে নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যদিও ভারত স্পষ্ট জানিয়েছে কোন তৃতীয় পক্ষ নয়, দু পক্ষের সমঝোতাতেই হয়েছে এই সংঘর্ষ বিরোধী।
ভারত কেন সংঘর্ষ বিরতিতে রাজি হয়েছে? আমেরিকার কথায় নাকি পাকিস্তানের অনুরোধে? এই কৃতিত্ব কার? এই প্রশ্নে প্রাক্তন সাংসদ তথা বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, বলেন, "যুদ্ধ বিরতির ক্রেডিট আমরা নেব না। কারণ সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। যুদ্ধ বন্ধ হয়নি। যাদের সমস্যা হচ্ছিল। যারা আর টানতে পারছিল না। তারা ক্রেডিট নিতে চাইছে। যারা সন্ত্রাসবাদকে মদত দিচ্ছিল তারা ধরাশায়ী হয়েছে। তারাই ক্রেডিট নিচ্ছে। সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হয়েছে ভারত থেকে। তার ক্রেডিট মোদীর। সীমার ওপারে সন্ত্রাসবাদ যতদিন থাকবে এই লড়াই চলবে। একটা ওর্য়ানিং দেওয়া হয়েছে। বিশ্বের বহু দেশ আর্থিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ভারতকে বলিয়ে সাময়িক সংঘর্ষ বন্ধ করিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানকে বিশ্বাস নেই। বলেই দেওয়া হয়েছে আগামী দিনে আবার যদি এরকম কিছু করে তার পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর হতে চলেছে"।
'জল আর রক্ত একসঙ্গে বইতে পারে না', সন্ত্রাস ইস্যুতে ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করে পাকিস্তানকে হুঙ্কার মোদীর
সংঘর্ষ বিরতি কি 'সিঁদুর মুছে' দেওয়ার বদলা অসম্পূর্ণ রাখল? এই প্রশ্নের উত্তরে বিজেপি নেতা বলেন, " ভারত চায় না পচা শামুকে পা কেটে নিজের সর্বনাশ করতে। যখন দরকার হয়েছে আমরা লড়াই করেছি। আমরা লড়াই চাইনা। আমরা বলেছি নিউক্লিয়ার অস্ত্র নো ফার্স্ট অ্যাটাক। কেউ ক্ষতি করতে এলে তাকে শিক্ষা দিতে হয়। পরিস্থিতির কারণে ব্যাপারটা সাময়িক স্থগিত আছে। কিন্তু এই যুদ্ধ থামবে না। সারা বিশ্ব সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতকে ভরসা করে। মোদির লড়াই বিশ্বের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে। বহু দেশ একা লড়তে পারছে না। তারাও ভারতকে পাশে চাইছে। পাকিস্তানের মতো দেশ ৪ দিন যুদ্ধ বন্ধ হলে সবকিছু সামলে নিতে পারবে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। না আছে অস্ত্র। না আছে টাকা। না আছে সেনার মনোবল"।
ফের ভারতের আকাশে সন্দেহজনক ড্রোন, তড়িঘড়ি ব্ল্যাকআউট শহরজুড়ে, চূড়ান্ত সতর্কতা
প্রাক্তন সাংসদ দিলীপ ঘোষ আরও বলেন, "পাকিস্তান কে একটা লাস্ট সূযোগ দেওয়া হয়েছে। অনেকে বলছে চিন উস্কে দিয়ে ওদের দিয়ে যুদ্ধ করিয়েছে। পুতিনের সঙ্গে মোদী বৈঠক করেছেন। এই যে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্ব বাড়ছে এবং উন্নয়ন হচ্ছে এটা কিছু দেশ চাইছে না। তারা উস্কেছে। মাঝখান থেকে বলির পাঁঠা হয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। দেশের জনতাকে বেসিক সুবিধা দিতে পারছে না। তাদের কি যুদ্ধ করা সাজে? তাদের সেনা একদিকে যায়। সরকার আরেক দিকে যায়। সেনা দুর্নীতিগ্রস্থ। তারা দেশের জনতাকে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে"।
অভিযানে আপ্লুত দেশবাসী, সদ্যজাত কন্যা সন্তানের নাম 'সিন্দুর' রাখতে হুড়োহুড়ি
পাকিস্তানে আদৌ ভূমিকম্প নাকি পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা? এই প্রশ্নে দিলীপ ঘোষ বলেছেন, "এই বিস্তর চর্চা চলছে। অনেকে বলছেন ভারত ওখানে ব্রহ্মস ক্ষেপনাস্ত্র ছুঁড়েছে। নূর খান এয়ার বেস লিকেজ হয়ে গেছে বলেও অনেকে বলছেন। আমেরিকা থেকে নাকি বিশেষ বিমানে রেডিয়েশন পরীক্ষা করতে বিশেষজ্ঞ এসেছে। এই ধরনের কথা গুলোর সত্য মিথ্যা জানিনা। কিছু দিন পর হয়ত সত্যি সামনে আসবে"।