Bihar voter list: উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। ভোটার তালিকা থেকে তেজস্বী যাদবের নাম বাদ, নির্বাচন কমিশনকে তুলোধোনা লালু পুত্রের।
তেজস্বী যাদবের ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ পড়া নিয়ে উত্তাল বিহারের রাজনীতি। পাটনায় এক সাংবাদিক বৈঠকে তেজস্বী নিজেই জানিয়েছেন, তিনি অনলাইনে তাঁর ভোটার EPIC নম্বর যাচাই করতে গিয়ে দেখেন, “No record found” লেখা আসছে।তিনি বলেন, ‘‘আমার বাড়িতে BLO এসে যাচাই করেছিলেন। তবুও আমার নাম তালিকা থেকে বাদ পড়ল কীভাবে? যদি আমার নাম না থাকে, আমি নির্বাচনেই বা দাঁড়াবো কীভাবে?’’ তেজস্বী যাদব এই ঘটনাকে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, “আমার মতো একজন বিরোধী নেতা ভোটার তালিকায় না থাকলে, সাধারণ মানুষের নাম কীভাবে থাকবে?”
বিহারে চলমান ভোটার তালিকা সংশোধনী বিতর্কের মাঝেই বিরোধী দলনেতা তেজস্বী যাদবের নাম ভোটার তালিকা থেকে মুছে ফেলা হয়েছে বলে বিস্ফোরক অভিযোগকে কেন্দ্র করে উত্তাল বিহারের রাজনীতি। এরপর তিনি নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ভোটার তালিকায় কারচুপির অভিযোগ করেছেন। তিনি দাবি করেছেন যে বিহারে প্রায় ৬৫ লক্ষ ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয়েছে, যা একটি বৃহৎ ষড়যন্ত্রের অংশ।
বিহারের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তাল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বিরোধী দলনেতা তেজস্বী যাদব দাবি করেছেন যে ভোটার তালিকা থেকে তার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। শনিবার পাটনায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই চাঞ্চল্যকর তথ্য দেন। এই ঘটনা বিহারে ভোটার তালিকা সংশোধন নিয়ে চলমান বিতর্ককে আরও উস্কে দিয়েছে। তিনি বলেছেন, "যখন আমার নামই থাকবে না, তখন আমি কীভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব?"
তেজস্বী যাদব সংবাদ সম্মেলনে তার ভোটার আইডি কার্ড দেখান এবং যখন তিনি অনলাইনে তার EPIC নম্বর চেক করেন, তখন স্ক্রিনে "কোন রেকর্ড পাওয়া যায়নি" লেখা ছিল। তিনি বলেন যে নির্বাচন কমিশনের কর্মচারী (BLO) নিজেই তার বাড়িতে এসে যাচাই করেছেন, তবুও তার নাম তালিকা থেকে বাদ পড়েছে।
এরপরই কমিশনের বিরুদ্ধে সরব হন তেজস্বী যাদব। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কারচুপি এবং "মোদীর হয়ে কাজ করার অভিযোগ এনেছেন। তিনি বলেছেন যে "দুই গুজরাটি"-র নির্দেশে এই সব ঘটছে। তিনি বলেছেন যে নির্বাচন কমিশন কোনও রাজনৈতিক দলের সাথে পরামর্শ না করেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে।