Tmc MP Shatrughan Sinha: তৃণমূল কংগ্রেসের আসানসোলের সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা দলের নীতির বাইরে গিয়ে মন্তব্য করার পর এখনও তাঁর বক্তব্য থেকে সরে আসেননি। বরং যেভাবে তিনি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ও আমিষ নিষিদ্ধ করা নিয়ে মন্তব্য করেছেন তাতে অন্য ইঙ্গিত দেখছেন রাজনীতির কারবারিরা। তৃণমূল কংগ্রেস তাঁর মন্তব্যের বিরোধিতা করলেও কড়া কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। যদিও এই ইস্যুতে দলের অবস্থান একাধিকবার স্পষ্ট করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তবে কি হঠাৎ করেই এমন মন্তব্য করেছেন বিহারীবাবু? শুধুই কি বিতর্ক উসকে দেওয়া? নানা প্রশ্ন উঁকি-ঝুঁকি মারছে রাজনৈতিক মহলে। একসময় কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের মন্ত্রী ছিলেন অভিনেতা-সাংসদ। বাবুল সুপ্রিয় পদত্যাগ করলে পরবর্তীতে আসানসোল উপনির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হন শত্রুঘ্ন সিনহা। তার প্রায় এক বছর আগে থেকেই যোগাযোগ রেখে চলেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে। উপনির্বাচনে জয়ের পর ফের ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন আসানসোল কেন্দ্র থেকে। অবাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় এমন প্রার্থীই পছন্দ ছিল ঘাসফুল শিবিরের। দুবারেই সহজ জয় পেয়েছেন বিহারীবাবু।
এদিকে দিল্লি বিধানসভার নির্বাচন সদ্য সম্পন্ন হয়েছে। বেশিরভাগ ভোট ফেরত সমীক্ষায় বিজেপির পাল্লা ভারি বলেই বলা হয়েছে। যদিও বাস্তব ফলাফলের জন্য গণনার শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে। তবে এই ভোট আবহেই তৃণমূল কংগ্রেসের অবাঙালি সাংসদদের এমন মন্তব্য বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে তাহলে কি ফের পদ্মশিবিরে পা বাড়ানোর কোনও ইঙ্গিত দিলেন অভিনেতা সাংসদ? সামনে আবার বিহারে বিধানসভা নির্বাচনও রয়েছে। বিজেপির লক্ষ্য এবার এককভাবে পটনার সিংহাসন দখল। সব মিলিয়ে একটা ঘোরালো বিষয় দাঁনা বাঁধতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুন- West Bengal News Live: মেদিনীপুর মেডিক্যালে স্যালাইন-কাণ্ড, রাজ্যের রিপোর্টে বড়সড় প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির
দীর্ঘ দিন ধরে সংসদীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন শত্রুঘ্ন সিনহা। তৃণমূল কংগ্রেস বাংলার দল। তাছাড়া মানুষ কি খাবে, কি পড়বে সে বিষয়ে তৃণমূলের একেবারে ঘোষিত নীতি রয়েছে। আমিষ, নিরামিষ খাবার নিয়ে সম্প্রতি রাজনৈতিক মহলে বিতর্ক বেড়েছে। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বহুবার বলেছেন, মানুষ কি খাবে, কি পড়বে তা কে ঠিক করতে পারে না। এসব একেবারে ব্যক্তিগত বিষয়। তাছাড়া মাছে-ভাতে বাঙালি, এটাও নতুন নয়। শত্রুঘ্ন সিনহার মন্তব্য একেবারে বিতর্ক উসকে দেওয়া কিনা, তা সময়ই স্পষ্ট করে দেবে। দলবদলের ভারতীয় রাজনীতিতে সমস্ত সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন- New Town:নিউটাউনের ভরা রাস্তায় ছুরি হাতে সরকারি কর্মী, ছুটি বিবাদে সহকর্মীদের এলোপাথাড়ি কোপ
Shatrughan Sinha: দলের লাইনের উল্টো পথে শত্রুঘ্ন, 'বিহারীবাবু'র আমিষ-মন্তব্যে 'গভীর রহস্য' দেখছে রাজনৈতিক মহল
TMC MP Shatrughan Sinha: গরুর মাংস-সহ দেশজুড়ে সব আমিষ পদ নিষিদ্ধ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন তৃণমূলের তারকা সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা। তবে তাঁর দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিন্তু কোনও বাছবিচারে বিশ্বাসী নন।
Tmc MP Shatrughan Sinha: তৃণমূল সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা।
Tmc MP Shatrughan Sinha: তৃণমূল কংগ্রেসের আসানসোলের সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা দলের নীতির বাইরে গিয়ে মন্তব্য করার পর এখনও তাঁর বক্তব্য থেকে সরে আসেননি। বরং যেভাবে তিনি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ও আমিষ নিষিদ্ধ করা নিয়ে মন্তব্য করেছেন তাতে অন্য ইঙ্গিত দেখছেন রাজনীতির কারবারিরা। তৃণমূল কংগ্রেস তাঁর মন্তব্যের বিরোধিতা করলেও কড়া কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। যদিও এই ইস্যুতে দলের অবস্থান একাধিকবার স্পষ্ট করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তবে কি হঠাৎ করেই এমন মন্তব্য করেছেন বিহারীবাবু? শুধুই কি বিতর্ক উসকে দেওয়া? নানা প্রশ্ন উঁকি-ঝুঁকি মারছে রাজনৈতিক মহলে। একসময় কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের মন্ত্রী ছিলেন অভিনেতা-সাংসদ। বাবুল সুপ্রিয় পদত্যাগ করলে পরবর্তীতে আসানসোল উপনির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হন শত্রুঘ্ন সিনহা। তার প্রায় এক বছর আগে থেকেই যোগাযোগ রেখে চলেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে। উপনির্বাচনে জয়ের পর ফের ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন আসানসোল কেন্দ্র থেকে। অবাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় এমন প্রার্থীই পছন্দ ছিল ঘাসফুল শিবিরের। দুবারেই সহজ জয় পেয়েছেন বিহারীবাবু।
এদিকে দিল্লি বিধানসভার নির্বাচন সদ্য সম্পন্ন হয়েছে। বেশিরভাগ ভোট ফেরত সমীক্ষায় বিজেপির পাল্লা ভারি বলেই বলা হয়েছে। যদিও বাস্তব ফলাফলের জন্য গণনার শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে। তবে এই ভোট আবহেই তৃণমূল কংগ্রেসের অবাঙালি সাংসদদের এমন মন্তব্য বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে তাহলে কি ফের পদ্মশিবিরে পা বাড়ানোর কোনও ইঙ্গিত দিলেন অভিনেতা সাংসদ? সামনে আবার বিহারে বিধানসভা নির্বাচনও রয়েছে। বিজেপির লক্ষ্য এবার এককভাবে পটনার সিংহাসন দখল। সব মিলিয়ে একটা ঘোরালো বিষয় দাঁনা বাঁধতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুন- West Bengal News Live: মেদিনীপুর মেডিক্যালে স্যালাইন-কাণ্ড, রাজ্যের রিপোর্টে বড়সড় প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির
দীর্ঘ দিন ধরে সংসদীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন শত্রুঘ্ন সিনহা। তৃণমূল কংগ্রেস বাংলার দল। তাছাড়া মানুষ কি খাবে, কি পড়বে সে বিষয়ে তৃণমূলের একেবারে ঘোষিত নীতি রয়েছে। আমিষ, নিরামিষ খাবার নিয়ে সম্প্রতি রাজনৈতিক মহলে বিতর্ক বেড়েছে। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বহুবার বলেছেন, মানুষ কি খাবে, কি পড়বে তা কে ঠিক করতে পারে না। এসব একেবারে ব্যক্তিগত বিষয়। তাছাড়া মাছে-ভাতে বাঙালি, এটাও নতুন নয়। শত্রুঘ্ন সিনহার মন্তব্য একেবারে বিতর্ক উসকে দেওয়া কিনা, তা সময়ই স্পষ্ট করে দেবে। দলবদলের ভারতীয় রাজনীতিতে সমস্ত সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন- New Town:নিউটাউনের ভরা রাস্তায় ছুরি হাতে সরকারি কর্মী, ছুটি বিবাদে সহকর্মীদের এলোপাথাড়ি কোপ