E Scooter price mileage: বাঙালি মধ্যবিত্তের জন্য জ্যাকপট! নতুন ডিজাইনে দুর্দান্ত ফিচারের টু-হুইলার আনছে নামী ব্র্যান্ড Suzuki সংস্থা। এত কম দামের এই স্কুটি না কিনলে, সেটা হবে এক বড় মিস। এখনও পর্যন্ত জানা গিয়েছে, সুজুকি মোটরসাইকেল ইন্ডিয়া তাদের জনপ্রিয় অ্যাকসেস স্কুটারের এই নতুন সংস্করণ শীঘ্রই বাজারে আনব। স্কুটারটির ডিজাইন যেমন স্টাইলিশ, তেমনই পারফরম্যান্সও বেশ ভালো। যা একে ইতিমধ্যেই শহরের রাইডারদের মধ্যে জনপ্রিয় করে তুলেছে। শহরের যাত্রীদের জন্য এই স্কুটারের আকর্ষণীয় স্টাইলিশ ডিজাইন আর ফিচার সবার মন জয় করে নেবে বলেই আশা করা হচ্ছে।
এমনিতে সুজুকি বছরের পর বছর ধরেই ভারতীয় স্কুটার ক্রেতাদের কাছে একটি জনপ্রিয় নাম। এদের স্কুটারের নকশা এবং দুর্দান্ত পারফরম্যান্স আর বৈশিষ্ট্য এবং মাইলেজ রীতিমতো বিখ্যাত। নতুন স্কুটারটি পার্ল ম্যাট অ্যাকোয়া সিলভার, মেটালিক ম্যাট ব্ল্যাক নং ২, মেটালিক ম্যাট স্টেলার ব্লু, পার্ল গ্রেস হোয়াইট এবং সলিড আইস গ্রিনের মত বিভিন্ন রঙে পাওয়া যাবে। সুজুকির এই নতুন স্কুটারে পুরোনো ডিজাইনের সঙ্গে সূক্ষ্ম আপডেট করা হয়েছে। এতে এলইডি হেডল্যাম্প, গোলাকার প্রান্ত এবং ক্রোম বেজেল আছে, যা স্কুটারটিকে প্রিমিয়াম লুক দিয়েছে। একেবারে স্পোর্টি, মিনিমালিস্ট লুক।
আরও পড়ুন- সাদা চুল কালো করার ৩টি সহজ ঘরোয়া উপায়, নেই কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও
এবং
আরও পড়ুন- ডিম না পনির, কোনটিতে বেশি প্রোটিন আছে, কী খেলে আপনি হবেন হাট্টাকাট্টা?
ই-অ্যাক্সেস স্কুটারের বৈদ্যুতিক মোটর ৪.১ কিলোওয়াট এবং ১৫ নিউটন মিটার শক্তি উৎপন্ন করে। ই-স্কুটারটিতে একটি ১২৫ সিসি সিঙ্গেল-সিলিন্ডার ইঞ্জিন আছে। যা সর্বশেষ OBD-2B এবং ৮.৩ এইচপি আর ১০.২ এনএম টর্ক সরবরাহ করে। নির্মাতা সংস্থার দাবি, এর রেঞ্জ ৯৫ কিমি এবং সর্বোচ্চ গতি ৭১ কিমি প্রতি ঘণ্টা।
আরও পড়ুন- আয়ুর্বেদিক শ্যাম্পুতে করুন কেল্লাফতে! চুল হবে ঝলমলে, মসৃণ আর গোড়া থেকে মজবুত
এবং
আরও পড়ুন- ভুবনেশ্বর AIIMS-এ কবে, কখন কোন চিকিৎসক বসেন? কীভাবেই বা এখানে ডাক্তার দেখাবেন?
ই-অ্যাক্সেসটিতে একটি সম্পূর্ণ LED লাইটিং সেটআপ এবং একটি TFT ডিসপ্লে আছে যা Suzuki Ride Connect E-অ্যাপের মাধ্যমে নেভিগেশন এবং ট্র্যাফিক সতর্কতার কাজ করবে। আছে স্মার্টফোনে সংযোগের ব্যবস্থা। এতে স্পিডোমিটার, ওডোমিটার, রেঞ্জ, ব্যাটারি, ট্রিপমিটার এবং অন্যান্য লাইট আছে। স্কুটারটিতে তিনটি রাইড মোড (ইকো, রাইড A এবং রাইড B)-এর পাশাপাশি চাবিহীন স্টার্টের ব্যবস্থাও আছে। এতে জিনিসপত্র রাখার জন্য সিটের নিচে ২৪.৪ লিটারের স্টোরেজ এবং ৫.৩-লিটার জ্বালানি ট্যাংক আছে।
চার্জ দেওয়ার সময়সীমা
পোর্টেবল চার্জার ব্যবহার করে ই-অ্যাক্সেস স্কুটার ০ থেকে ১০০ শতাংশ চার্জ করতে ৬ ঘন্টা ৪২ মিনিট সময় লাগে। আর, দ্রুত চার্জার ব্যবহার করলে চার্জিং সময় কমে মাত্র ২ ঘন্টা ১২ মিনিটেই হয়ে যায়। বৈদ্যুতিক এই স্কুটারটি ১২ ইঞ্চি অ্যালয় হুইলে চলে। যা, উভয় প্রান্তে ৯০-সেকশন টিউবলেস টায়ার দিয়ে মোড়ানো।এই স্কুটার ২০২৫ সালের জুলাইয়ের মধ্যে লঞ্চ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। দাম ১.২০ লক্ষ টাকা থেকে ১.৪০ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম) হওয়ার কথা।