সূত্রের খবর, উপাচার্যের চিঠির ভিত্তিতে বিশ্বভারতীতে সিআইএসএফ নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে দেখছে কেন্দ্র।
অভিজ্ঞ মহলের মতে, কংগ্রেস নেতার বাড়ি গিয়ে পদ্মশিবির অন্যদের এটাই বুঝিয়ে দিতে চাইল যে তারাই এখন তৃণমূল কংগ্রেসের একমাত্র প্রতিপক্ষ। অর্থাৎ পদ্মফুলই ঘাসফুলের বিকল্প।
বিরোধিতার কতটা মিলিজুলি আর কতটা সত্যি? শাসকদল কতটা বিরোধিতা করতে দিচ্ছে আর বিরোধীরা কতটা করছে? সমাজ, সংসার, রাজনীতি সব জায়গাতেই একটা সীমারেখা পর্যন্ত বিরোধিতা মেপে মেপে ব্যবহার করতে হয়।
"মমতার মাথা ফেটে রক্তাক্ত। শাড়ি চাপচাপ রক্তে ভিজে গিয়েছে। রাস্তাও ভিজেছে রক্তে। মমতাকে তখন একটা ট্যাক্সিতে তোলা হচ্ছে, কিন্তু ওঁর জ্ঞান নেই।"
সূত্রের খবর, সাম্প্রতিক সাংগঠনিক বৈঠকে সিবিআইকে তদন্তে সহযোগিতার কথা বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই ঘোষণার পিছনেও কি প্রশান্ত কিশোরের ভূমিকা রয়েছে?
"মমতা যদি আমার দলে আসতে চায়, নেব না কেন! তবে মুখ্যমন্ত্রী একই থাকবে, এর কোনও মানে নেই।মমতা যদি ভারতীয় জনতা পার্টির নীতি, আদর্শ বিশ্বাস করে যোগ দিতে চায়, যোগ দেবে।"
পশ্চিমবঙ্গ শ্রম দপ্তরের নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত দু’টি পোর্টাল - 'আকর্ষণ' এবং 'প্রশিক্ষণ শিবির' - এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও চাকরির সন্ধান পাবেন রাজ্যবাসী।
সূত্র মারফৎ জানা যাচ্ছে, এই তদন্তে গতি আনতে জনা কয়েক তৃণমূল সাংসদকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে মরিয়া কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাটি।
এক টুইট বার্তায় এই পরিসংখ্যান দিয়েছেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাধারণ মানুষকে এ জন্য অভিনন্দনও জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো।
তৃণমূলে এখন সবাই অপেক্ষা করে থাকেন, কখন নতুন নির্দেশ আসবে। সেই মতো কাজ করতে হবে। আর এর ফলে দল যদি ব্যর্থ হয়, তাহলে দায় ঝেড়ে ফেলা এবার সহজ হবে বলেই মনে করছে একটা বড় অংশ।
বৃহস্পতিবার ইস্তফা দিলেন না বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে ইস্তফার সিদ্ধান্তে অনড় তিনি।
বীরভূমের সাংসদ ৮ অগাস্ট সিজিওতে ইডির দফতরে হাজির হতে পারেন বলে সূত্রের খবর। কেন তিনি টাকা ফেরত দিতে চাইছেন বা সারদা থেকে কত টাকা নিয়েছিলেন সেসবই সম্ভবত জানতে চাইবেন তদন্তকারীরা।
"অবিলম্বে কেন্দ্রের পরিবহণ মন্ত্রক মেডিকেল মোড় থেকে সালুগাড়া পর্যন্ত প্রস্তাবিত ছয় লেনের রাস্তা তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করুক। আগামী ১৫ আগষ্টের মধ্যে এই ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার উদ্যোগী না হলে আমরা অনশনে বসব।"
'দিদিকে বলো' টুইটার হ্যান্ডেলে জানানো হল, গত ২৪ ঘণ্টায় এক লক্ষ মানুষ ফোন করেছে ওই নম্বরে। পাশাপাশি প্রায় ৫০ হাজার মানুষ দিদিকে বলো ডট কম-এ নিজেদের মতামত বা সমস্যা জানিয়েছে।
২০১৮-এর ৩১ জুলাই বড়বাজার থানায় প্রতারণা ও দুর্নীতি সংক্রান্ত বিষয়ে একটা এফআইআর দায়ের হয়। সেই মামলার তদন্তের সময়েই মুকুল রায়ের নাম উঠে আসে বলে পুলিশের দাবি।
এ কর্মসূচির নাম বাংলায় কেন, মুখ্যমন্ত্রী তার উত্তরে বলেন, "এ ভাষাতেই রাজ্যের মানুষ কথা বলে। আমরা অন্য রাজ্যে গেলে সে রাজ্যের স্থানীয় ভাষায় কথা বলি।"
"জনগণের সঙ্গে জনসংযোগ, সোজাসুজি তাঁদের কথা আমাকে জানবার জন্য, একটা ফোন নম্বর দিচ্ছি। সেটি হল- ৯১৩৭০৯১৩৭০ এবং ওয়েবসাইটটি হল- www.didikebolo.com। কোনো কথা বলার থাকলে এই নম্বরে বলুন"।
