এদিন বিরিয়ানি বানানোর ভিডিয়ো পোস্ট করতেই মুহুর্তে ভাইরাল হল সেটা। যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে- নুসরতের জন্য এই কথা অক্ষরে অক্ষরে সত্যি।
সমাজের একাংশ মানুষের পাশে দাঁড়ানো দূরের কথা নিজেদের সামলাতেই ব্য়স্ত অনেকে। ঠিক তখনই বৃহন্নলা সমাজ রাস্তায় নেমে করোনা প্রতিরোধে শামিল হল।
দেখতে দেখতে ভারতে COVID-19 পৌঁছে গেল তৃতীয় পর্যায়ে। চেন্নাই, পুণে, দমদম জানান দিচ্ছে যে অল্প পরিমাণে হলেও কম্যুনিটি ট্রান্সমিশন (অর্থাৎ দেশের মধ্যেই একজনের থেকে আরেকজনের দেহে ভাইরাস ছড়ানো) শুরু হয়ে গেছে এদেশে। দেশ জুড়ে আক্রান্ত...
লকডাউনকে যাঁরা গুরুত্ব দিচ্ছেন না তাঁদের টুইট বার্তায় সতর্ক করেছেন নরেন্দ্র মোদী।
এতদিন পর্যন্ত মনে করা হচ্ছিল এ ভাইরাস বাতাসে বাঁচে না। ফলে বাতাসবাহিত হয়ে মানুষ এই ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হতে পারবেন না বলেও মনে করা হচ্ছিল।
এমনকী বলা হয়েছে, দিল্লিতে না থেকে সাংসদরা যেন তাঁদের কেন্দ্রে ফিরে আসেন।
নিজের বাড়ির ছাদ থেকে কাঁসর বাজালেন যিশু সেনগুপ্ত। তাঁর দুই ছোট মেয়েকেও দেখা গেল কাঁসর-ঘন্টা বাজাতে। বারান্দা থেকে শাঁখে ফু দিলেন টোটা রায়চৌধুরী।
বিকেল পাঁচটায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘণ্টা বাজালেন, শাঁখ বাজালেন অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। রাতে বিশেষ লাইভে এলেন সুদীপ্তা চক্রবর্তী, করোনা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুললেন।
লকডাউনের মধ্যে কোনও জমায়েত করা যাবে না বা সাতজনের বেশি একসঙ্গে রাস্তায় বের হওয়া যাবে না। বন্ধ থাকছে ট্রেন, মেট্রো, বাস-সহ যাবতীয় গণপরিবহণ ও অফিস, কারখানা।
২২ মার্চ জনতা কারফিউয়ের দিনে বিকেল পাঁচটায় ঘণ্টা বাজিয়ে বা হাততালি দিয়ে চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত, করোনাযোদ্ধাদের অভিবাদন জানালেন তারকারা।
হুটার, ঘন্টা, হর্ন, যার মারফত আমরা বুঝতে পারি, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কয়েকদল মানুষ ছুটে যাচ্ছে আগুন নেভাতে, সেগুলো বাজিয়ে সম্মান জানালেন তাঁরা।
Janata Curfew Virtual Concert: মানুষের মধ্যে ইতিবাচক ভাবনা যাতে বজায় থাকে তার জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিলেন সোনু নিগম, ধ্বনি ভানুশালী-সহ বহু গায়ক-গায়িকা।
চোখে জল নিয়ে বয়স্ক মহিলা বললেন, জোরাল শব্দের তরঙ্গ নেতিবাচক শক্তিকে অচল করে দেয়। অতীতেও নাকি এমনটাই হত।
গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপটি পাবেন আপনি। তবে যারা অ্যাপেলের ডিভাইস ব্যবহার করে তারা এই অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন না।
বিভিন্ন রাজ্যের করোনাভাইরাস আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে এমন ৭৫টি জেলাকে চিহ্নিত করে ওই জেলায় জরুরি পরিষেবা ছাড়া অন্য সমস্ত কাজকর্ম বন্ধের পরামর্শ দেওয়া হয়।
২৩ মার্চ, সোমবার বিকেল পাঁচটা থেকে রাজ্যের বিভিন্ন জেলার চিহ্নিত এলাকায় শুরু হচ্ছে লকডাউন। কোথায় বন্ধ, কী কী খোলা থাকবে, একেবারেই বন্ধ থাকবে কী কী, বিস্তারিত জেনে নিন।
কাজ শেষ হলে ভাল করে সাবান ও জল দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন, হাত মুছুন পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে। প্রতিদিন তোয়ালে বদলান।