পুলে যদি জনসমাগম বেশি হয় তাহলে সামাজিক দূরত্ব বিধি শিকেয় উঠবে। আরেকজনের হাঁচি কিংবা কাশি কিন্তু করোনা সংক্রমণের কারণ হয়ে উঠতেই পারে।
তাক লাগালেন খড়গপুর আইআইটি-র গবেষকরা। দ্রুত করোনা পরীক্ষার জন্য় পোর্টেবল র্যাপিড ডায়গনস্টিক ডিভাইস তৈরি করেছে আইআইটি।
এর ফলে সংক্রমণ শৃঙ্খল ভেঙে পড়বে এবং সবচেয়ে ঝুঁকির মধ্যে যাঁরা রয়েছেন তাঁরাও সংক্রমিত হওয়া থেকেও বাঁচবে। কিন্তু ভ্যাকসিনের কার্যকারীতা থাকবে না।
করোনা সংক্রমণ রোধে রাজ্যগুলিকে কেন্দ্রের বিশেষ গাইডলাইন মেনে চলার কথা বলা হয়।
করোনাকে হারিয়ে একদিনে বাংলায় সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৮৭৩ জন। সবমিলিয়ে বাংলায় এখনও পর্যন্ত করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৩৩ হাজার ৫২৯ জন। রাজ্য়ে সুস্থতার হার ৬২.১২ শতাংশ।
অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনের নাম এখন আমরা সবাই জানি। কিন্তু মানুষের হিতার্থে যিনি এখনও ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল ট্রায়ালের লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁর নাম জানি কি?
দেখা গিয়েছে মানবদেহে প্রবেশ করে নিজের এই করোনা 'স্টাইল'কে বদলে দিচ্ছে ভাইরাস। বরং স্পাইককে গুটিয়ে দিয়ে 'চুলের কাঁটার' (হেয়ারপিন স্ট্রাকচার) আকার নিচ্ছে সে।
আর বেশি দেরি নয়, মাত্র কয়েক মাস পরই ভারতে মিলতে পারে করোনার প্রতিষেধক। হ্য়াঁ, এমন আশা জাগানো কথাই জানিয়েছে সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া।
বাংলায় এখনও পর্যন্ত করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৩১ হাজার ৬৫৬ জন। রাজ্য়ে সুস্থতার হার ৬০.১৬ শতাংশ।
অক্সফোর্ড, মডার্ণা থেকে ভারত বায়োটেক সকল সংস্থাই জানায় যে ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে জোরকদমে। করোনা প্রতিষেধকের বাজারে আসা এখন কেবল সময়ের অপেক্ষা।
এখনও পর্যন্ত বাংলায় দিনে করোনা পরীক্ষার সংখ্যা ১১ হাজার থেকে ১৩ হাজার। গত সপ্তাহ থেকে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দৈনিক ১৩ হাজার ২৫০।
করোনাকে হারিয়ে একদিনে বাংলায় সুস্থ হয়েছেন ১৬১৫ জন। সবমিলিয়ে বাংলায় এখনও পর্যন্ত করোনা-মুক্ত হয়েছেন ২৯ হাজার ৬৫০ জন। রাজ্য়ে সুস্থতার হার ৬০.১১ শতাংশ।
কেরালায় দৈনিক সংক্রমণ হাজারের গণ্ডি পেরিয়েছে।
করোনাকে হারিয়ে একদিনে বাংলায় সুস্থ হয়েছেন ১৬১৭ জন। সবমিলিয়ে বাংলায় এখনও পর্যন্ত করোনা-মুক্ত হয়েছেন ২৮ হাজার ৩৫ জন। রাজ্য়ে সুস্থতার হার ৫৯.৬১ শতাংশ।
দেশে করোনায় মৃতের হার কমে দাঁড়িয়েছে ২.৪৩ শতাংশে, মঙ্গলবার এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য়মন্ত্রকের ওএসডি রাজেশ ভূষণ।
'নন রেপ্লিকেটিং ভাইরাল ভেক্টর' ভ্যাকসিন প্রস্তুত করে অক্সফোর্ড। যার মূল কাজ করোনা ভাইরাসের এই স্পাইক প্রোটিনের বিরুদ্ধে শরীরে এক প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
অ্য়াস্ট্রাজেনেকার হাত ধরে অক্সফোর্ড যে করোনার প্রতিষেধক তৈরি করছে, তাতে এবার বড়সড় সাফল্য় পেলেন গবেষকরা।
