করোনার বিরুদ্ধে কোমর বেঁধে যুদ্ধ করছে ভারত। মারণ ভাইরাসকে রখতে দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। এই পরিস্থিতিতে ঘরে ফিরতে মরিয়া পরিযায়ী শ্রমিকরা। হাজার হাজার পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য সরকার কী পদক্ষেপ করছে, সে ব্যাপারে জানতে কেন্দ্রের থেকে স্টেটাস রিপোর্ট চাইল সুপ্রিম কোর্ট।
করোনা সংক্রমণ রুখতে অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবাকে বাদ দিয়ে দেশজুরে লকডাউন জারি রয়েছে। সমস্যায় পরিযায়ী শ্রমিক থেকে সাধারণ মানুষ। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় লকডাউনের মেয়াদ আপাতত বৃদ্ধির কোনও পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেট সচিব।
করোনায় রাজ্যে দ্বিতীয় মৃত্যু। কলিম্পংয়ের করোনা আক্রান্তের মৃত্যু। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে রবিবার গভীর রাতে প্রয়াত করোনা আক্রান্ত ৪৪ বছরের মহিলা। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, মৃতার মেয়ে ও চিকিৎসক রয়েছেন হোম কোয়ারেন্টাইনে। প্রবল শ্বাসকষ্ট নিয়ে গত ২৬ মার্চ থেকে মহিলা উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। লালারসের পরীক্ষায় তাঁর কোভিড-১৯ পজেটিভ আসে। মহিলার বিদেশযাত্রা না করলেও দক্ষিণ ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে। সোমবার কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক ব্যক্তির শরীরে করোনা জীবাণি মেলে। বাংলায় কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২২।
এ দিকে দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দেশজুরে বাড়ছে করোনা-আক্রান্তের সংখ্যা। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে ভারতে কোভিড-১৯ পজেটিভ ১০৭১ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৯ জনের। লকডাউনের সময় যাবতীয় জরুরি এবং অ-জরুরি পণ্য পরিবহনের অনুমতি দিচ্ছে কেন্দ্র। তবে, লকডাউন ভেঙে যেসব পরিযায়ী শ্রমিকরা হেঁটে বাড়ি ফিরছেন তাদের ১৪ দিন বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টাইনে রাখতে বলেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
Live Blog
Corona Lockdown Situation in India West Bengal Kolkata Updates. করোনা লকডাউনের সব খবরের আপডেটস জানতে চোখ রাখুন এখানে...
যুক্তিপূর্ণ কারণ ছাড়া লকডাউন অগ্রাহ্য করলে কড়া শাস্তির মুখে পড়তে হবে। মহামারি আইনে জারি হয়েছে নির্দেশিকা। এক্ষেত্রে দোষী ব্যক্তির ৬ মাসের হাজতবাস বা হাজার টাকা জরিমানা গুণতে হবে। কলকাতা পুলিশও জারি করেছে কড়া বার্তা।
এনআরএসে মহিলার মৃত্যু ঘিরে উঠছে প্রশ্ন। জানা গিয়েছে অ্যাপ্লাস্টিক এনিমিয়া নিয়ে এই মহিলা ভর্তি হয়েছিলেন এনআরএস হাসপাতালে। তবে নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো সেই রিপোর্ট আজ আসার কথা। রিপোর্ট এসো না পৌঁছানো পর্যন্ত দেহ পরিবারের হাতে দেওয়া হবে না এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন এন আর এস হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।হু-র গাইডলাইন মেনে মৃতদেহকে বিশেষ কেমিক্যাল মাখিয়ে মর্গে রাখা হয়েছে। রিপোর্ট পজিটিভ হলে যে গাইডলাইন আছে তা মেনে শেষকৃত্য করবে সরকার ।আর যদি রিপোর্ট নেগেটিভ হয়, তাহলে পরিবারের হাতে তুলে দেয়া হবে। এমনটাই জানালেন এন আর এস হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
করোনা আক্রান্ত সন্দেহে এনআরএস হাসপাতালে মহিলার মৃত্যু। গতকাল রাতেই ওই মহিলা জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ৪৫ বছর বয়সী মৃতা উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। প্রথম থেকেই আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছিল তাঁকে। মহিলার লালারসের নমুনা পরীক্ষার জন্য বেলেঘাটা নাইসেডে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু, রিপোর্ট আসার আগেই সোমবার বেলা সাড়ে বারোটা নাগাদ মৃত্যু হয় ওই রোগীর।
করোনার বিরুদ্ধে কোমর বেঁধে যুদ্ধ করছে ভারত। মারণ ভাইরাসকে রখতে দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। এই পরিস্থিতিতে ঘরে ফিরতে মরিয়া পরিযায়ী শ্রমিকরা। হাজার হাজার পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য সরকার কী পদক্ষেপ করছে, সে ব্যাপারে জানতে কেন্দ্রের থেকে স্টেটাস রিপোর্ট চাইল সুপ্রিম কোর্ট। বিস্তারিত পড়ুন
উত্তরপ্রদেশে ফিরে আসা পরিয়ায়ী শ্রমিকদের প্রতি অমানবিক ব্যবহার বন্ধের আবেদন করলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। এদিন টুইটে তিনি লেখেন, 'ইউপি সারকারের কাছে আবেদন করোনার বিরুদ্ধে আমরা সবাই একসঙ্গে লড়ছি। শ্রমিকরা এমনিতেই বহু সমস্যার সম্মুখীন। দয়া করে ওদের গায়ে আর কেমিক্যাল স্প্রে করবেন না। এতে ওদের শরীর ভালোর বদলে আরও খারাপ হয়ে যাবে। দয়া করে অমানবিক আচরণ বন্ধ করুণ।'
পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং সে রাজ্যের প্রত্যেক নথিভুক্ত নির্মাণক্র্মীদের জন্য ৩০০০ টাকা করে অর্থসাহায্যে দেবার কথা ঘোষণা করেছেন। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস খুঁজে দেখল এর ফলে কারা সুবিধা পাবেন, কারা বাদ থাকবেন। বিস্তারিত পড়ুন
কোভিড-১৯, এই মুহূর্তে সারা দুনিয়ায় আতঙ্কের সমার্থক শব্দ এটাই। ভারতের ছবিটাও একই। দেশে জারি হয়েছে তিন সপ্তাহের লকডাউন। অর্থনীতি কার্যত ধুকছে। অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মীরা কাজ খুইয়েছেন প্রায় সঙ্গে সঙ্গে। গরিব মানুষের দিন গুজরান এক চরম অনিশয়তার মুখে। এই পরিস্থিতিতে ভারতের অধিকাংশ বেসরকারি সংস্থার ছবিটা ঠিক কেমন? কর্মীদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে মেইল। রাতারাতি দেশজুড়ে নগদের জোগান কমে যাওয়ায় মার্চ এপ্রিলের বেতনের কিছুটা অংশ কাটা হচ্ছে।
দেশের এক অনলাইন গাড়ি বুকিং সংস্থা গত ডিসেম্বরেই একবারে ৫০০ কর্মী ছাটাই করেছে। মার্চের শেষদিকে আরেকবার কর্মী ছাটাইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলে সংস্থার কর্মীদের একাংশ জানিয়েছে। বিস্তারিত পড়ুন
ভারতে বাড়ল কোভিড-১৯ পজেটিভের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, দেশে বর্তমানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১০৭১ জন। মারণ বাইরাসের বলি ২৯। ৯৯ জন আক্রান্ত সুস্থ হয়েছেন।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে রাজ্যে জারি লকডাউন। বন্ধ হয়েছে রাজ্যের সমস্ত মিষ্টির দোকানও। এহেন পরিস্থিতিতে মাথায় হাত দুগ্ধ ব্যবসায়ীদের। প্রতিদিন গড়ে যেখানে তিন লক্ষ লিটার দুধ যেত মিষ্টির দোকানগুলিতে, তা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়েছে। নেই কোনও ক্রেতাও। এমনকী উদ্বৃত্ত দুধ সংরক্ষণের কোনও ব্যবস্থা নেই ব্যবসায়ীদের কাছে। লকডাউনে তাই কার্যত অসহায় রাজ্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই ব্যবসা।
যে সঙ্কট তৈরি হয়েছে তা থেকে উদ্ধারের আশায় ২৫ মার্চ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপের আর্জি জানিয়ে একটি চিঠিও লেখে জোড়াসাঁকো দুগ্ধ ব্যবসায়ীদের সমিতি। বিস্তারিত পড়ুন
ভারতের অবস্থা সুবিধাজনক না হলেও অন্য দেশের থেকে ভাল। কিন্তু ব্যাপারটা অত সহজও নয়। বেশ কিছু বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভারতে আগামী দু মাসে আক্রান্তের সংখ্যা মিলিয়ন ছাড়াবে। অনেকে আবার বলছেন, ইতিমধ্যে দেশে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়ে গিয়েছে, তা ধরা পড়ছে না, কারণ ভারতে তত বেশি পরীক্ষার সুযোগ নেই। আইসিএমআর (ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ) অবশ্য বলছে, এরকম কোনও ঘটনা ঘটেনি।
বেশ কিছু গবেষণাপত্র আবার বলছে, এ ভাইরাস বেশি তাপমাত্রায় বাঁচে না, এবং সে কারণেই ভারতে সংক্রমণের হার কম। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে এক মানবিক সংকট। পরিযায়ী শ্রমিকদের চলাচল শুরু হওয়ায় বিশ্বের বৃহত্তম লকডাউনের সুবিধা হারানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলেছে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। তাঁরা স্বাস্থ্য নিয়ে বর্তমান উদ্ভূত সংকট সম্পর্কে কথা বলেছেন। তাঁদের মধ্যে পরস্পরবিরোধিতাও রয়েছে। যে ছবিটা উঠে আসছে তা সম্পূর্ণ নয়, কিন্তু খণ্ড ছবিগুলি জুড়লে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। বিস্তারিত পড়ুন
লকডাউনের সময়কালে কাজে অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে কোনও শ্রমিকের মজুরি কাটা যাবে না। সংগঠিত ও অ-সংগঠিত ক্ষেত্রের আওতাধীন সংস্থাগুলোর উদ্দেশে এই নির্দেশ জারি করল রাজ্য সরকার। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সব সংস্থা, দোকান ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে লকডাউনের সময়কালে শ্রমিক-কর্মচারীদের মজুরি না কেটে বেতন দিতে হবে।।’ এছাড়ও, সম্ভব হলে পরিযায়ী শ্রমিকদের থেকে ঘর ভাড় না নেওয়ার জন্যও বাড়িওয়ালের আর্জি জানিয়েছে মমমতা সরকার। সঙ্গে এও বলা হয়েছে যে, জোর করে পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘর ছাড়তে বাধ্য করা হলে বাড়িওয়ালেদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক পদক্ষেপ করা হবে। বিস্তারিত পড়ুন
বাংলায় আরও এক করোনা আক্রান্তের হদিশ। কলকাতায় বেসকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ব্যক্তি কোভিড-১৯ পজেটিভ। আপাতত ভেন্টিলেশনে রেখে তাঁর চিকিৎসা চলছে। রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২২, মৃত ২। বিস্তারিত পড়ুন
করোনা সংক্রমণ রুখতে অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবাকে বাদ দিয়ে দেশজুরে লকডাউন জারি রয়েছে। সমস্যায় পরিযায়ী শ্রমিক থেকে সাধারণ মানুষ। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় লকডাউনের মেয়াদ আপাতত বৃদ্ধির কোনও পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেট সচিব রাজীব গৌবা।
করোনা মোকাবিলায় মোদী-মমতার প্রশংসা করে ফের টুইট রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের। তিনি লিখেছেন, 'করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন। রাজনৈতিক ভাইরাস শক্তি হারিয়েছে। নরেন্দ্র মোদী সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে রয়েছে সব রাজনৈতিক দলের সমর্থন। এই লড়াইয়ে একশো শতাংশ সাফল্য মিলবে। আসুন তার জন্য যা করা প্রয়োজন সেটাই করি।'
জ্বালানির গ্রাহক হিসেবে বিশ্বের তৃতীয় স্থানে থাকা ভারতের কাছে কী মজুত আছে যথেষ্ট পরিমাণে জ্বালানি? অপরিহার্য দ্রব্যের মধ্যে পেট্রোল, ডিজেল এবং রান্নার গ্যাস যথেষ্টই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রেক্ষিতে ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সঞ্জীব সিং জানিয়েছেন, সমস্ত প্ল্যান্ট এবং সাপ্লায়ারদের কাছেই পর্যাপ্ত পরিমাণে মজুত আছে জ্বালানি দ্রব্যাদি। বিস্তারিত পড়ুন
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে দেশ জুড়ে তিন সপ্তাহের লকডাউনের ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। যাকে কঠোর পদক্ষেপ হিসাবেই এদিন মন কি বাতে বর্ণনা করলেন তিনি। এমন কঠোর পদক্ষেপের জন্য ক্ষমাও চাইলেন প্রধানমন্ত্রী। বললেন, ‘আমি জানি এই লকডাউনের ফলে মানুষের অনেক সমস্যা-দুর্ভোগ হচ্ছে। তার জন্য আমি দেশবাসীর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।’ বিস্তারিত পড়ুন
লকডাউনে হেঁটেই গ্রামমুখী হাজার হাজার পরিযায়ী শ্রমিক। এইসময় যেসব পরিযায়ী শ্রমিক হেঁটে বাড়ি ফিরছেন তাদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে রাখতে বললো কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্যগুলিকে ইতিমধ্যেই এই মর্মে নির্দেশ পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, লকডাউন ভেঙে যারা পথে চলছেন তাদের আবশ্যিকভাবে সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ১৪ দিন থাকতে হবে। রাজ্য সরকারগুলিকেই সম্পূর্ণ তথ্য রাখতে হবে। বিস্তারিত পড়ুন
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে হাজার। পঞ্চম দিনের লকডাউনে রবিবার ফের বড় ঘোষণা মোদী সরকারের। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, ২১ দিনের এই লকডাউন সময়কালে যাবতীয় জরুরি এবং অ-জরুরি পণ্য পরিবহনের অনুমতি দিচ্ছে কেন্দ্র। সেই মর্মে এদিন নয়া ছাড়ের তালিকাও প্রকাশ করা হয়। বিস্তারিত পড়ুন
রবিবার গভীর রাতে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় কালিম্পঙের ৪৪ বছর বয়সী এক মহিলার । শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে ২৬ মার্চ তাঁকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়। নাইসেডের রিপোর্টে ধরা পড়ে মহিলা কোভিড-১৯ পজেটিভ। হাসপাতাল সূত্রে খবর, তাঁকে রেসপিরেটরি সাপোর্টিভ কেয়ারে রাখা হয়েছিল। ক্রমেই মহিলারবিভিন্ন অঙ্গ বিকল হয়ে যায়। চিকিৎসার জন্য ওই মহিলা দক্ষিণ ভারতে গিয়েছিলেন বলে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর।
গত ২৩ মার্চ এ রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। সল্টলেকের বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় ৫৭ বছরের এক প্রৌঢ়ের।