আসাম সরকার শুক্রবার স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে আসা সবার জন্য বাধ্যতামূলক নয়। যে সব শিক্ষার্থীরা চাইবে তাঁরাই আসবে।
এ নিয়ে রবিবার পর্যন্ত বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লক্ষ ২৫ হাজার ১৩৭। বাংলায় করোনা অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ২৪ হাজার ৮০৬।
জানা গিয়েছে ৩০ মিনিটেরও কম সময়ের মধ্যে মানবদেহে কোভিড-১৯ ভাইরাসের উপস্থিতি সনাক্ত করতে সক্ষম হবে 'ফেলুদা'। স্বল্প খরচে কোভিদের সন্ধান দিতে পারছে।
ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯২ হাজারের ৬০৫ জন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৯৪ হাজারের বেশি মানুষ।
গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৯৩ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৯৩ হাজার ১৪ জন। রাজ্য়ে সুস্থতার হার বেড়ে হল ৮৬.৯৬ শতাংশ।
নোভাভ্যাক্স ভ্যাকসিন বর্তমানে পর্যায় -২ ক্লিনিকাল ট্রায়ালের মধ্য দিয়ে চলছে। বিশ্বজুড়ে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালগুলি আগামী মাসে শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
ভারতে এখনও যথেচ্ছভাবেই বৃদ্ধি পাচ্ছে নভেল করোনা ভাইরাস। একদিনে আক্রান্ত হয়েছে ৯৩ হাজার। কিন্তু এর চেয়ে যা চিন্তা বৃদ্ধি করেছে তা হল একদিনে দেশে কোভিড-১৯ ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১২৪৭ জনের। সাম্প্রতিককালের মৃত্যুহারের নিরিখে...
২ অক্টোবর থেকে খুলে যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত চিড়িয়াখানা, জাতীয় উদ্যান, অভয়ারণ্যগুলি।
গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৬০ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৯০ হাজার ২১ জন। রাজ্য়ে সুস্থতার হার বেড়ে হল ৮৬.৮৬ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৪৮ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ৬১ জন। রাজ্য়ে সুস্থতার হার বেড়ে হল ৮৬.৭৭ শতাংশ।
এ বছরের শেষের দিকেই করোনা প্রতিরোধী ভ্যাকসিন পাবে আমেরিকানরা, সম্প্রতি এমনটাই জানিয়েছে মার্কিন মুলুকের ওষুধপ্রস্তুতকারক সংস্থা ফাইজার।
''মহারাষ্ট্রে ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ করোনা-মুক্ত হয়েছেন। কীভাবে হল? এতগুলো লোক কি ভাবিজি কি পাপড় খেয়ে সুস্থ হল?''।
ভারতের মতো ১৪০ কোটির দেশে খুব সতর্কতা অবলম্বন করে কোভিড-১৯ অবস্থা পরিচালনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, এমনটাই জানান কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
গত ২৪ ঘন্টায় কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৯৭ হাজার ৮৯৪ জন। মোট আক্রান্ত প্রায় ৫১ লক্ষ। মৃত্যু সংখ্যাও বেড়ে চলেছে ক্রমশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৭১ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৮৪ হাজার ১১৩ জন। রাজ্য়ে সুস্থতার হার বেড়ে হল ৮৬.৬৯ শতাংশ।
সবচেয়ে দুশ্চিন্তার বিষয় হল যত দিন যাচ্ছে তত কম সময়ে করোনা বাড়ছে আরও দ্রুত। গত ১১ দিনে ১০ লক্ষ আক্রান্ত হয়েছে কোভিড থাবায়।
যত সংখ্যক মানুষের উপর এই পরীক্ষা করা হয়েছে তাঁদের মধ্যে ১০.৩ শতাংশ রোগীর দেহে এই ধরণের ওষুধ ব্যবহার করা হয়।
