বাংলার সঙ্গীতজগৎ ইন্দ্রনীল সেনের পাশে দাঁড়িয়ে এখন শুভেন্দুকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে।
ইতিমধ্যেই রাজীবকে গেরুয়া শিবিরে আহ্বান জানিয়ে রেখেছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী।
তাহলে কি বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পথে আরও একধাপ এগোলেন রুদ্রনীল ঘোষ? কী বলছেন অভিনেতা?
তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ ছাড়াই দুর্নীতি, তোলাবাজির অভিযোগ আনায় শুভেন্দু অধিকারীকে একটি আইনি নোটিস পাঠিয়েছেন ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ।
কেশপুরে দাঁড়িয়ে শুভেন্দুর দাবি, "ঘাটালে ভারতী ঘোষ জিততেন যদি না কেশপুর ভোট লুঠ হত।"
তৃণমূলের মিছিলে ‘দেশ কো গদ্দারো কো, গোলি মারো...’ স্লোগান উঠেছিল। ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে বিজেপি সেই স্লোগান তুলতে কেন গ্রেফতার করল পুলিশ?
'আমি বলব কর্মচারী হয়ে যদি থাকতে চান, তাহলে তৃণমূলে থাকুন। নাহলে বিজেপিতে আসতেই হবে।'
'কিছু গদ্দার যারা দেশের খেয়ে, দেশের পরে কিন্তু দেশের বিরুদ্ধে যায় তারা তৃণমূলেও আছে। ভারতীয় সেনাকে বলব, এই ধরনের গদ্দারদের আগে গুলি করে মারুক।'
বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি স্পষ্ট বুঝিয়ে দিলেন হিন্দু ভোটই তাঁর মূল ভরসা। সেই সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোটেই নন্দীগ্রামে জয়ী হবে বিজেপি।
এমনকী, যুব তৃণমূল সভাপতিকে নিশানা করে 'গরু চোর, কয়লা চোর, বালি চোর' বলেও বিঁধেছেন বিজেপি নেতা।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম নিয়েই তাঁকে 'তোলাবাজ ভাইপো' বলে তোপ দাগেন এই বিজেপি নেতা।
হেঁড়িয়ার সভায় পৌঁছানোর জন্য বিজেপি কর্মীরা যখন মিছিল করে যাচ্ছিলেন তখনই বড়তলা এলাকায় গেরুয়া কর্মী, সমর্থকদের লক্ষ্য করে হামলার অভিযোগ উঠেছে।
'কী করেছেন নন্দীগ্রামের জন্য। যেসব পুলিশ অফিসার অভিযুক্ত তাঁরাই আজ প্রমোশন পেয়েছেন। নন্দীগ্রামের মানুষ তৃণমূলকে ক্ষমা করবে না।'
বিজেপি কর্মীদের লক্ষ্য করে পাথর, ঢিল ছোড়ার অভিযোগ উঠেছে। প্রশ্ন উঠথে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে।
নন্দীগ্রামেজনসভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সময়ে কলকাতার টালিগঞ্জ থেকে রাসবিহারী মিছিল করে জনসভা করবেন সদ্য তৃণমূল-ত্যাগী শুভেন্দু অধিকারী।
এতেই স্পষ্ট শুভেন্দুকে কতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন শাহ, কিন্তু দিলীপ-মুকুলরা বুঝছেন কই!
সিরাজ এদিন বলেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় কাজ করব। আমার ভুল আমি বুঝতে পেরেছি।"