Corona Situation Updates: বাংলায় ফের করোনায় মৃত্যু, সারা দেশে মৃত ৩২

গত সপ্তাহে ভারতের বেশ কিছু রাজ্যে কারাবন্দির সংখ্যা উল্লেখযোগ্য ভাবে কমানো হয়েছে। কোভিড ১৯- এর প্রতিরোধক পদ্ধতি হিসেবে আপৎকালীন প্যারোলে এবং বিচারাধীন বন্দিদের একাংশকে জামিনে ছাড়া হয়েছে।

সারা বিশ্বেই নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে কারাবন্দিদের ছেড়ে দেবার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। কারা কর্তৃপক্ষ জেলের মধ্যে সংক্রমণ আটাকাতে সমস্যার মুখে পড়ছেন।

জেলে দেখতে যাওয়া বন্ধ করা এবং অন্যান্য পরিষেবা বন্ধ হবার ফলে কয়েকটি দেশের জেলে ব্যাপক হাঙ্গামা হয়েছে। এ মাসে শুধু ইতালিতেই জেলে ২৫টি হাঙ্গামার ঘটনা ঘটেছে, যার জেরে বেশ কয়েকজনের প্রাণহানি ঘটেছে। বিস্তারিত পড়ুন

করোনা মোকাবিলায় প্রথম থেকেই বিশেষ ভূমিকায় দেখা গিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এবার এই পরিস্থিতিতে নিজের ‘সীমিত ক্ষমতার’ মধ্যে থেকেই আর্থিক সাহায্য করলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিলে ৫ লক্ষ টাকার অর্থদান করলেন মমতা। পাশাপাশি, পশ্চিমবঙ্গের স্টেট ইমার্জেন্সি রিলিফ ফান্ডেও ৫ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এ খবর মঙ্গলবার নিজেই টুইট করে জানিয়েছেন মমতা। বিস্তারিত পড়ুন

আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের টুইট-পশ্চিমবঙ্গ থেকে যাঁরা এই জমায়েতে (দিল্লির তবলিঘি জামাত) অংশ নিতে গিয়েছিলেন, তাঁদের চিহ্নিত করা হচ্ছে। অতি দ্রুত তাঁদের কোভিড পরীক্ষা করানো হবে এবং ১৪ দিনের জন্য তাঁদের আবশ্যিক কোয়ারান্টাইনে পাঠানো হবে।

All those from WB who have participated in this event (Tablighi Jamaat in Delhi) are being identified and will be immediately tested for COVID and put under mandatory 14 days quarantine.

— Alapan Bandyopadhyay (@alapan1961) March 31, 2020

করোনা ঠেকাতে অকারণে মাস্ক পরার দরকার নেই বলে জানাল স্বাস্থ্য় মন্ত্রক। এদিন স্বাস্থ্য় মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব লভ আগরওয়াল বলেন, ''দয়া করে মাস্ক পরবেন না। ভুল বার্তা যাচ্ছে। যখন দরকার হবে তখনই মাস্ক পরুন। কারণ এটা দুর্লভ জিনিস এখন''। উল্লেখ্য়, করোনা ঠেকাতে প্রায় সকলেই মাস্ক ব্য়বহার করছেন। বাজারে রীতিমতো মাস্কের আকাল।

করোনার গ্রাস করেছে সারা বিশ্বকে। এই মহামারীর ফলে টালমাটাল পরিস্থিতিতে বিশ্ব অর্থনীতি। আশঙ্কা করা হচ্ছে ২.৫ ট্রিলিয়ন ডলার লোকসান হতে পারে সারা দুনিয়ায়। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে চলেছে উন্নয়নশীল দেশগুলি। তবে ভারত এবং চিনের ক্ষেত্রে মন্দার প্রভাব পড়বে না বলেই আঁচ করছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

রাষ্ট্রপুঞ্জের ইউএনসিটিএডি-র গবেষক দল বলেছে সারা বিশ্বের জনসংখ্যার দুই তৃতীয়াংশই তৃতীয় বিশ্বের। তবে কোভিড-১৯ এর ভয়াবহ প্রভাব পড়তে চলেছে সারা বিশ্বের ওপরেই। আশঙ্কা করা হচ্ছে আগামী দু’বছরে ২ থেকে ৩ ট্রিলিয়ন বিনিয়োগ কমবে। বিস্তারিত পড়ুন

কডাউনে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়াছেন অন্য রাজ্যের বাসিন্দারা। বিশেষ করে সমস্যায় পরিযায়ী শ্রমিকরা। উত্তরপ্রদেশে আটকে পড়া বাসিন্দাদের যাতে কোনও অসুবিধা নয় হয় তার জন্য ২০ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর যোগী আদিত্যনাথকে চিঠি লিখেছিলেন। তার জবাব দিয়েছেন যোগী। জানিয়েছেন, উত্তরপ্রদেশে অন্য রাজ্যের সব বাসিন্দারাই সুরক্ষিত থাকবেন। প্রশাসন তাঁদের দেখবাল করবে। একই সঙ্গে আশা,অন্য রাজ্যের তরফেও একই আচরণ উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দাদের সঙ্গে করা হবে বলে মনে করছি। বিস্তারিত পড়ুন

লকডাউন ভেঙে পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরায় তাগিদ ঘিরেই বিতর্ক দানা বেঁধেছিল। পরিযায়ীদের জন্য কী ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্র? জনস্বার্থ মামলায় কেন্দ্রের জবাব তলব করে সর্বোচ্চ আদালত। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র জানান, সব পরিযায়ীদেরই নিকটবর্তী আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহেতা জানান, পরিযায়ীরা নিয়ম ভাঙলে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে। তবে, পরিযায়ীরা আশ্রয় মেলায় সেই আশঙ্কা কমেছে। তাঁর সংযোজন, কেউ করোনা আক্রান্ত হওয়ার আগেই এ দেশে আসা লোকেদের বিমানবন্দরে থার্মাল স্ক্রিনিং শুরু করা হয়েছিল।

কেন্দ্রকে প্রধান বিচারপতির নির্দেশ, আশ্রয়স্থলগুলোতে খাবার ও মেডিক্যাল পরিষেবার পর্যাপ্ত আয়োজন করতে হবে। পুলিশের বদলে স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে নিয়োগ করতে হবে।

করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের চিকিৎসকরা সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তাঁরা নিরলস লড়াই চালাচ্ছেন করোনা আক্রান্তদের সুস্থ করার জন্য। ইতিমধ্যে প্রথম পর্যায়ে আক্রান্ত তিনজনকে করোনামুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন এই হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা। কিন্তু কী পদ্ধতিতে চলছে এই চিকিৎসা? সূত্রের খবর, ‘সোজাসাপটা’ পদ্ধতি প্রয়োগ করেই এখানে চলছে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই। সঠিক মাত্রায় সময়মত চলছে ওষুধের প্রয়োগ। তবে চিকিৎসকের বিধিসম্মত নির্দেশ ছাড়া এইসব ওষুধ এবং পদ্ধতি প্রয়োগ একেবারেই অনুচিত, এ বিষয়ে পাঠক যেন সচেতন থাকেন। বিস্তারিত পড়ুন