‘সব জায়গায় যাচ্ছেন, ঘুরছেন, ছবি তুলছেন...ওঁর চিড়িয়াখানা দেখা উচিত’।
বিজেপি সূত্রে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই রাজ্যসভার ১২২ জন সদস্য সমর্থন করেছেন। তবে এই সমর্থন আরও বাড়বে বলেই তাঁদের আশা।
'আমি আপনাদের আশ্বাস দিচ্ছি যে ২০২৪ সালে দেশের জাতীয় নির্বাচনের আগেই সমস্ত অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়িত করা হবে।' ঝাড়খণ্ডে বলেন অমিত শাহ।
'যদি রোজ সকালে দু'মিনিট মুখ্যমন্ত্রীর ছবির সামনে আপনারা দাঁড়ান, একটা অদ্ভূত শক্তি পাবেন।' মন্তব্য করেন হাসনাবাদেরর বিডিও।
একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলছে যুযুধান দুই দলের কর্মীরা। সংঘর্ষের ঘটনায় নাম জড়িয়েছে দমদম পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপিতা প্রণব রায়ের।
যে জয় চিরকাল অধরাই ছিল, একশো শতাংশ সাফল্য কীভাবে সম্ভব হল? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে বিজেপির ঔদ্ধত্যের রাজনীতি এবং এনআরসিকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিজেপি নেতারা বারবার বলেছেন পশ্চিমবঙ্গ থেকে বেআইনি অভিবাসীদের তাড়ানোর জন্য এনআরসি হবে। রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ দাবি করেছেন এনআরসির মাধ্যমে ২ কোটি বাংলাদেশি থেকে রাজ্য থেকে তাড়ানো হবে।
"মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যান, অভিযোগ থাকলে শুনুন এবং তার সমাধান করুন। ভুল করলে ক্ষমা চেয়ে নিন"। এর পাশাপাশি একদা সক্রিয় অথচ এখন বসে যাওয়া দলীয় কর্মীদের দলে ফেরার আহ্বানও জানান দলনেত্রী।
'আমি চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলাম। জিতেছি। দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। দিলীপ ঘোষ ও বিজেপিকে মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে।'
যে এনআরসি ইস্য়ুকে হাতিয়ার করে মোদী-শাহরা বাংলায় পদ্ম চাষের চেষ্টা করছেন তা ঘিরেও সংশয় থেকে গেল। অন্তত তিন কেন্দ্রের উপনির্বাচনে ফলাফল সেটাই স্পষ্ট করল।
আইপ্যাকের সঙ্গে তৃণমূলের চুক্তি নিয়ে বিজেপি, কংগ্রেস ও সিপিএম কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। এমনকী তৃণমূলের একাংশ এই চুক্তিকে ভাল মনে গ্রহণও করতে পারেনি। তবু দলের শীর্ষ নেতৃত্ব প্রশান্ত কিশোরের উপর ভরসা রেখেছেন।
"যে গরু দুধ দেয় তার লাথি খাওয়া ভাল"। মমতার এমন মন্তব্য নিয়ে বিস্তর জলঘোলাও হয়েছিল। কিন্তু, সংখ্যালঘু প্রধান করিমপুরের ভোটাররা যে শেষ পর্যন্ত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিরাশ করেননি তা এদিন স্পষ্ট হয়ে গেল।
তাহলে আমরা নতুন কী পেলাম এই উপনির্বাচন থেকে? তা হল একটি পদাঘাত, যা বাংলার সংবাদমাধ্যমকে বেশ খানিকটা অক্সিজেন দিয়ে গেল।
৬ মাস আগে লোকসভা নির্বাচনেও দিলীপ ঘোষ খড়্গপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে প্রায় ৪৫ হাজার ভোটে এগিয়ে ছিলেন। কিন্তু, সেই এগিয়ে থাকা আর বজায় রইল না।
খড়গপুরেও জয়ের কাছাকাছি তাঁর দল এবং করিমপুরেও ক্রমশ ব্যবধান বাড়াচ্ছে জোড়াফুল প্রতীক। কিন্তু সব মিলিয়ে একশো শতাংশ সাফল্য কীভাবে সম্ভব হল?
তৃণমূল প্রার্থীর প্রতিক্রিয়া, "আমার হয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব, মন্ত্রীরা, বুথ স্তরের কর্মীরা এবং প্রশান্ত কিশোরের প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা কঠোর পরিশ্রম করেছেন, আর সে জন্যই জিততে পেরেছি। এই জয়ের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়েনের রাজনীতি এবং এনআরসি, দু'টিই...
Kaliaganj, Kharagpur Sadar, Karimpur Results 2019 Live Updates: কালিয়াগঞ্জ ও খড়গপুরে কঠীন জয় পেয়ে মুখের হাসি চওড়া ঘাস ফুল শিবিরের। আর করিমপুরে ব্যবধান বাড়ল জোড়াফুল শিবির।