নিমতলার পর ফের শহর কলকাতায় ভয়াবহ আগুন। তারাতলা রোডের উপর গার্ডেনরিচের ময়লা ডিপোর কাছে এফসিআই গুদামে আগুন লেগেছে। আগুন ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে গোটা এলাকা। গুদামের মধ্যে মজুত রয়েছে দাহ্য পদার্থ। ফলে আগুনকে বাগে আনা যাচ্ছে না।
ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের ২০টি ইঞ্জিন। কারখানার চারদিক থেকে জল দেওয়ার কাজ চলছে। তবে ঘিঞ্জি এলাকা ও ঝোড়ো হাওয়ার কারণে দমকলের কাজে বেগ পেতে হচ্ছে। পে-লোডার দিয়ে ভাঙা হচ্ছে গুদামের টিনের ছাউনি।
গুদামের পুরোটাই প্রায় ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে বলে দমকল সূত্রে জানা যাচ্ছে। আগুনের গ্রাসে পুড়ে গিয়েছে গুদামে মজুত খাদ্যদ্রব্যও। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি গুদামে আগুন লেগেছে।কীভাবে এই ভয়াবহ আগুন লাগলো তা এখনও স্পষ্ট নয়।
গুদামের পুরোটাই প্রায় ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে বলে দমকল সূত্রে জানা যাচ্ছে। আগুনের গ্রাসে পুড়ে গিয়েছে গুদামে মজুত খাদ্যদ্রব্যও। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি গুদামে আগুন লেগেছে।কীভাবে এই ভয়াবহ আগুন লাগলো তা এখনও স্পষ্ট নয়।
গুদামের পুরোটাই প্রায় ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে বলে দমকল সূত্রে জানা যাচ্ছে। আগুনের গ্রাসে পুড়ে গিয়েছে গুদামে মজুত খাদ্যদ্রব্যও। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি গুদামে আগুন লেগেছে।কীভাবে এই ভয়াবহ আগুন লাগলো তা এখনও স্পষ্ট নয়। এই গুদামে অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা আদৌ ছিল কিনা, থাকলে তা কাজ করেছিল কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
তারাতলা রোডে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
গার্ডেনরিচের আগে শনিবার সকাল ৯টা নাগাদ হুগলির ডানকুনিতে দিল্লি রোডের ধারে একটি ব্যাটারি কারখানাতেও বিধ্বংসী আগুন লাগেছিল। তখন ওই কারখানায় বেশ কয়েকজন শ্রমিক কাজ করছিলেন। আগুনের খবর মিলতেই কোনওক্রমে তাঁরা কারখানার মধ্যে থেকে বেরিয়ে প্রাণে বাঁচেন। দমকলের ৩টি ইঞ্জিনের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রে আসে। প্রাথমিক তদন্তে শর্ট সার্কিট থেকে ব্যাটারি কারখানায় আগুন গেলেছিল বলে অনুমান।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন