মথুরা থেকেই ভোটে লড়ছেন হেমামালিনী। লোকসভা ভোটে ফের মথুরা থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি, একথা নিজেই জানিয়েছেন ড্রিমগার্ল। এ নিয়ে তিনি দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সবুজসংকেত পেয়েছেন বলেও দাবি করেছেন বলিউড ডিভা। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও মথুরা থেকে লড়ে জিতেছিলেন হেমামালিনী।
উনিশের ভোটের লড়াইয়ে তিনি শামিল হচ্ছেন কিনা, এ প্রশ্নের জবাবে হেমামালিনী বলেন, ‘‘দলের শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে আমায় সবুজসংকেত দেওয়া হয়েছে। সেইমতো কাজ শুরু করেছি।’’
আরও পড়ুন, উরি! স্মৃতির উদ্যোগে রাহুলের আমেঠিতে মোবাইল থিয়েটার
এবারের ভোটে দাঁড়ানোর কথা জানানোর পাশাপাশি নিজের কেন্দ্রে উন্নয়নের বার্তা দিয়েছেন বিজেপি সাংসদ। মথুরা জংশন রেল স্টেশনের আধুনিকীকরণ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নায়িকা। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘‘রেলের আধিকারিকরা দারুণ ভাবে স্টেশনের আধুনিকীকরণের কাজ করছেন।’’ মথুরা ও লখনউয়ের মধ্যে একটি ট্রেন চালুর আর্জিও রাখবেন বলে জানিয়েছেন বিজেপি সাংসদ। হেমামালিনী বলেছেন, ‘‘মথুরা ও লখনউয়ের মধ্যে ট্রেন চালুর জন্য রেলমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের কাজে আর্জি রাখব। এতে পূর্ব উত্তরপ্রদেশ থেকে আসা তীর্থযাত্রীরা উপকৃত হবেন।’’ আগ্রার ডিআরএম রঞ্জন যাদব বলেছেন, মথুরা জংশনের আধুনিকীকরণের কাজের জন্য খরচের অঙ্ক ২০ কোটি টাকা।
উনিশের ভোটের লড়াইয়ে উত্তরপ্রদেশে এবার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি গেরুয়াবাহিনী। একদিকে সপা-বসপা জোট, অন্যদিকে, রাহুল গান্ধীর কংগ্রেস। এই দুই প্রতিপক্ষের সামনে এবারের ভোট বৈতরণী পার হতে মরিয়া বিজেপি। উত্তরপ্রদেশের রায়বরেলি থেকে এবার প্রার্থী হতে পারেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। লোকসভা ভোটের আগে প্রিয়াঙ্কাকে পূর্ব উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। যা ভোটের আগে রাজনীতির ময়দানে কংগ্রেসের বড় চমক বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
Read the full story in English