/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/12/durga-puja.jpg)
দুর্গোৎসব বাংলার গর্ব।
দুর্গাপুজো, বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে বাঙালির অন্তহীন। এবার সেই দুর্গাপুজো হাত ধরেই বাংলার মুকুটে জুটলো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি৷ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যমণ্ডিত দুর্গাপুজো এবার জায়গা পেল ইউনেসকোর হেরিটেজ তালিকায়৷ নিজেদের টুইটার হ্যান্ডলারে এই খবর জানিয়েছে ইউনেসকো ৷
ইন্ডিয়া অ্যাট ইউনেসকো-র টুইটার হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে 'সিটি অফ জয় কলকাতার জন্য আনন্দের উদযাপন! দুর্গাপুজোকে ইউনেসকো'র মানবজীবনের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান দেওয়া হয়েছে৷' বাংলা ও বাঙালির অন্যতম পরিচয় বলা হয় শারদীয়া উৎসব বা দুর্গাপুজোকে৷ তিলত্তমা কলকাতার রূপে যেন আলাদা মাত্রা যোগ হয় পুজোর ক'দিনে৷
Celebrations for City of Joy- Kolkata! Durga Puja has been added to the Representative List of Intangible Cultural Heritage of Humanity. @PMOIndia@DrSJaishankar@kishanreddybjp@M_Lekhi@harshvshringla@VishalVSharma7@MinOfCultureGoI@sangeetnatak@MEAIndia@AmritMahotsavpic.twitter.com/ujlZ6Ok6J4
— India at UNESCO (@IndiaatUNESCO) December 15, 2021
কলকাতার পুজোর খ্যাতি জগৎজোড়া। শারদীয়া উৎসব বাঙালির অন্যতম পরিচয়। ধর্মের গণ্ডি ছাপিয়ে পুজো যেন উৎসবে পরিণত হয় ওই পাঁচদিন। ঝলমলিয়ে ওঠে তিলোত্তমা, গোটা বাংলা। পুজোকে কেন্দ্র করে আর্থিক লেনদেনও হয় চোখে পড়ার মতো। যা এবার বিশ্ব আসরে সমাদৃত।
প্যারিসে আগামী ১৩ ডিসেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত আয়োজিত হবে ইন্টার গভর্নমেন্ট কমিটির ১৬তমঅধিবেশন। সেই অধিবেশনেই ‘কলকাতার দুর্গাপুজো’-কে ইউনেসকোর ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটির তালিকায় যুক্ত করা হবে।
২০১৭ সালে কুম্ভ মেলা ইউনেস্কোর হেরিটেজ স্বীকৃতি পেয়েছিল। ২০১৬ সালে যোগচর্চাকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ২০১৪ সালে পঞ্জাবের ঐতিহ্যবাহী পিতল এবং তামার কারুকাজ সাংস্কৃতিক হেরিটেজের স্বীকৃতি পেয়েছিল। ২০১৩ সালে মণিপুরের সংকীর্তন অনুষ্ঠানের গানকে হেরিটেজের স্বীকৃতি দিয়েছি ইউনেসকো৷ এবার সেই তালিকায় উঠল বাংলার দুর্গাপুজো।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন