শরীরের ভাল খারাপ তো লেগেই আছে, সঙ্গে মাথায় রাখতে হবে মন কিন্তু ভাল রাখা অবশ্যই দরকার। এবং প্রয়োজন বেশ কিছু হেলদি হ্যাবিট নিজের প্রতিদিনের রুটিনে যুক্ত করা। নাহলে কিন্তু আপনার সুস্থ শরীর ব্যস্ত হবে। যদি শুরু করে না থাকেন তবে দেরি বলে কিছুই হয় না, আজ থেকেই অভ্যাস করুন।
Advertisment
এমনিতেও মানুষের হাই ব্লাড সুগার এবং প্রেসার থাকেই। তার সঙ্গে অনেকেই এমন আছে যারা ক্রনিক অসুখে ভোগেন। সেইসব চিকিৎসার ধরন কিন্তু একে অন্যের থেকে বেশ আলাদা। কিন্তু পুষ্টিবিদ লভলিন কৌর এর পরামর্শ অনুযায়ী সাধারণ জীবনে বেশ কিছু নির্দেশ মেনে চললে কিন্তু দারুনভাবে রোগ থেকে দূরত্ব বজায় রাখা যায় এবং এর কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
এই সম্পর্কিত ধারণা দিয়ে নিজেই একটি প্রেসক্রিপশন সাজেস্ট করেন। ক্যাপশনে লেখেন, দৈহিক এবং মানসিক রোগের থেকে বাঁচার বেশ ছোট কিছু উপায় যেগুলি অভ্যাস করলেই উপকার পাবেন। সেগুলি কী কী?
১) ইতিবাচক স্বাস্থ্য দৃষ্টিকোণ এবং মনোভাবের উপর ফোকাস করুন।
২) সহনশীলতা, শক্তি, হালকা এবং সুখী বোধ, ভাল হজম, মানসম্পন্ন ঘুম এবং মানসিক পরিচ্ছন্নতা অর্জনের জন্য কাজ করুন।
৩) সুষম মানের খাদ্যের সাথে অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করুন এবং প্রদাহ কমিয়ে দিন।
৪) প্যাকেট ফুড একেবারেই নয়, ক্যান্ড ফুড চলবে না। পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যায়াম এবং শরীরচর্চা সঙ্গে প্রাণায়াম।
৫) টেকসই অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং প্রতিদিন অনুশীলন করুন।
৬) সূর্যোদয়ের সঙ্গে ওঠার অভ্যাস করুন। রাতে খুব দেরি করে ঘুমাবেন না।
৭) ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান।
৮) ঘুমাতে যাওয়ার এক ঘন্টা আগে এবং ঘুম থেকে ওঠার পর গ্যাজেট বন্ধ করুন।
৯) খাদ্য এবং জীবনধারা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ বজায় রাখুন।
১০) নিজেকে হাইড্রেট রাখুন।
সকলের জন্যই তিনি এই ধারণা দেন, নির্দ্বিধায় দেখে চলতে পারেন, কাজে দেবে!
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন