/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/11/cats-129.jpg)
স্বস্তি পেলেন না সত্যেন্দ্র জৈন, জামিনের আর্জি খারিজ করল দিল্লির বিশেষ আদালত। আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত মামলায় দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন এবং অন্য দু'জনের জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে আদালত। রাউজ অ্যাভিনিউ আদালত আম আদমি পার্টি (আপ) নেতা এবং দিল্লি সরকারের মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের জামিন আবেদনের শুনানির সময় তার সিদ্ধান্ত সংরক্ষণ করে।
আপাতত স্বস্তি পেলেন না দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির নেতা সত্যেন্দ্র জৈন। দিল্লির এই আপ নেতার জামিনের আর্জি বৃহস্পতিবার খারিজ করে দিয়েছে দিল্লির বিশেষ আদালত। আর্থিক তছরূপ মামলায় অভিযুক্ত সত্যেন্দ্র জৈন। দিল্লির মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের জামিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) ও প্রতিপক্ষ আইনজীবীর সওয়াল-জবাব গত ১০ নভেম্বর শুনেছিল দিল্লির বিশেষ আদালত। সওয়াল-জবাব শোনার পর রায়দান সংরক্ষিত রাখা হয়, এরপর আজ বৃহস্পতিবার সত্যেন্দ্র জৈনের জামিনের আর্জি খারিজ করে দেয় আদালত।
Delhi | The Rouse Avenue Court dismisses bail plea of Delhi Minister Satyendar Jain and two others in the money laundering case. Jain was arrested on May 30th under sections of the Prevention of Money Laundering Act by Enforcement Directorate.
(File photo) pic.twitter.com/w1uSWANc4S— ANI (@ANI) November 17, 2022
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের অধীনে সিবিআই-এর দায়ের করা একটি মামলার ভিত্তিতে ইডি গত ৩০ মে সত্যেন্দ্র জৈনকে ইডি গ্রেফতার করে। জৈনের বিরুদ্ধে অন্তত চারটি কোম্পানির মাধ্যমে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। আম আদমি পার্টি (আপ) নেতা এবং দিল্লি সরকারের ক্যাবিনেট মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন, যিনি ২০২২ সালের জুন থেকে আর্থিক তছরুপের মামলায় জেল বন্দী রয়েছেন, তাঁকে আপাতত জেলেই থাকতে হবে। বৃহস্পতিবার রাউজ অ্যাভিনিউয়ের বিশেষ আদালত জৈনের জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে।
১২ জুন থেকে জেলে রয়েছেন সত্যেন্দ্র জৈন
গত শুনানির সময় বিচারপতি বিকাশ ধুলের ডিভিশন বেঞ্চ বলেছিলেন মন্ত্রীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে। এদিন আদালত তাঁর জামিনের আদেবন খারিজ করে দেয়। আদমি পার্টি (আপ) নেতা এবং দিল্লির ক্যাবিনেট মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন আর্থিক তছরুপ মামলায় ১২ জুন থেকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন। ৩০ মে প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টের অধীনে ইডি তাকে গ্রেফতার করে। জৈনের বিরুদ্ধে অন্তত চারটি কোম্পানির মাধ্যমে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। যদিও, ইডির অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন জৈন। এই মামলায় উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনে শুনানি শেষে আদালত রায় সংরক্ষণ করেন।