উৎসবে সংক্রমণ বৃদ্ধির ভ্রুকুটি ছিল। কিন্তু, বাস্তবে তার প্রভাব নেই। গত কয়েকদিনে করোনা সংক্রমণের হার নিয়ন্তরণে, বাড়ছে সুস্থতার হার। আর স্বস্তি দিচ্ছে নিম্নমুখী অ্যাকটিভ কেস। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ১৫ হাজার ৯৮১ জন। এই সংখ্যা গতকালের থেকে সামান্য বেশি হলেও মোটের উপর পরিস্থিতি অনেকটাই আয়ত্তে। দৈনিক সুস্থতার হার ১৭ হাজার ৮৬১ জন। স্বস্তি দিয়ে নিম্নমুখী করোনার অ্যাকটিভ কেস। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, এখন দেশে করোনায় চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ২ লক্ষ ১ হাজার ৬৩২ জন। যা গতকালের থেকে ০.৬০ শতাংশ কম।
বর্তমানে দেশের মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৪০ লক্ষ ৫৩ হাজার ৫৭৩ জন। এখনও পর্যন্ত করোনা মুক্ত মোট ৩ কোটি ৩৩ লক্ষ ৯৯ হাজার ৯৬১ জন। সুস্থতার হার ৯৮.০৭ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোমায় মৃত্যুর সংখ্যা অনেকটাই নিম্নখী। দেশে একদিনে কোভিডে প্রাণ গিয়েছে ১৬৬ জন। যা গতকালের চতুলনায় ২১৩ কম। দেশে এখনও পর্যন্ত করোনার বলি ৪ লক্ষ ৫১ হাজার ৯৮০ জন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুসারে, এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৯৭ কোটি ২৩ লক্ষ ৭৭ হাজার ৪৫ জনেক করোনা টিকাকরণ হয়েছে। শুক্রবার ভ্যাকসিন পেয়েছেন ৮ লক্ষ ৩৬ হাজারের বেশি মানুষ। গত ২৪ ঘন্টায় নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ৯ লক্ষ ২৩ হাজার ৩ জন।
দেশে উথসবের মরসুম চলছে। আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত আত্মনিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি করতে না পারলে সমুহ বিপদ বলে মনে করেন দেশের কোভিড টাস্ক ফোর্সের প্রধান ডাঃ ভি কে পাল। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে তিনি বলেছেন যে, 'দুই ডোজপ্রাপ্তদের সংখ্যা আরও দ্রুত বাড়াতে হবে। তা না হওয়া পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণবিধি কঠোর হওয়া প্রয়োজন। কখনওই ভিড় করা উচিত নয়।'
Read in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন