শুক্রবার সন্ধ্যায় ওড়িশার বালাসোরে তিনটি যাত্রীবাহী ট্রেন - শালিমার-চেন্নাই সেন্ট্রাল করোমন্ডেল এক্সপ্রেস, বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস এবং একটি পণ্য ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার পরেও উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও কমপক্ষে ২৭৫ জন নিহত হয়েছে এবং ৯০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। (ছবি: রয়টার্স)শুক্রবার সন্ধেয় ৭টায় একটি যাত্রীবাহী ট্রেন অন্য একটি ট্রেনের লাইনচ্যুত বগিকে ধাক্কা দিলে এবং একটি পণ্যবাহী ট্রেনের সাথে সংঘর্ষের ফলে বেশ কয়েকটি বগি বিধ্বস্ত হলে দুর্ঘটনাটি ঘটে। (ছবি: পিটিআই)শ্রমিক ও স্থানীয় লোকজন ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ ও জীবিতদের বের করার চেষ্টা করলে রাতভর উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকে। (ছবি: পিটিআই)রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈশব দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন (ছবি : পিটিআই)দুর্ঘটনাস্থলের ভিজ্যুয়ালে দেখা গেছে, ভেঙে পড়া ট্রেনের বগিগুলো ছিঁড়ে গেছে এবং ট্রেনের ট্র্যাকগুলো দুমড়ে-মুচড়ে গেছে। (ছবি: পিটিআই)প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওড়িশা ট্রেন দুর্ঘটনার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে একটি উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন। মোদি বালাসোরে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবেন এবং কটকের হাসপাতালে আহতদের সাথে দেখা করবেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কারণ মোদি পরিস্থিতির পর্যালোচনা করেছিলেন। (ছবি: পিটিআই)ওড়িশা সরকার জরুরি হেল্পলাইন নম্বর প্রকাশ করেছে (ছবি: পিটিআই)